তারেক জিয়ার স্ত্রী ডা.জোবায়দার উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন

    0
    271

    আমার সিলেট  24 ডটকম,১২অক্টোবর:বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার  স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন মর্মে খবর প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন মাধ্যমে। খবরটি প্রকাশিত হতেই তারেকভক্তরা নেমে পড়েছেন বিভিন্ন  মাধ্যমে প্রচার প্রসারনায়।বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক জিয়ার স্ত্রী জোবায়দার এই সাফল্যে খালেদা জিয়া নিজেও গর্বিত বলে দাবি করছেন তারেক জিয়ার সমর্থকরা। তারা  দাবি করেন, খালেদা জিয়া তার পুত্রবধুর এ সাফল্যে তাৎক্ষণিক অভিনন্দনও জানিয়েছেন।খালেদা জিয়া তার পুত্রবধুর সাফল্যে খুব খুশি হয়েছেন বলে সংবাদে জানা যায়। জোবায়দাকে নিয়ে খুব গর্বিত খালেদা জিয়া।
    বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেন, নিশ্চিতভাবে এমন খবর পাইনি,তবে তিনি খুব মেধাবী। তার এই সাফল্যে নিঃসন্দেহে সবাই আনন্দিত হবেন।ইতোমধ্যে দলের প্রচারণামূলক ওয়েবসাইটসহ ফেসবুক সহ  বিভিন্ন মাধ্যমে খবরটি দ্রুতই পৌঁছে দেওয়া হয়েছে নানাভাবে ।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জোবায়দাকে অভিনন্দন জানিয়ে কেউ কেউ তাকে আগামীর খালেদা আখ্যা দিয়েছেন।কেউ আবার তুলনা করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্রবধুর সঙ্গে।

    গণমাধ্যমেও যেন খবরটি গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার হয়, সে উদ্যোগও নিয়েছেন তারেকভক্তরা রাজনীতির বর্তমান পরিস্থিতিতে জোবায়দার এতো বড় সাফল্য তাকে আরও জনপ্রিয়তা দেবে বলে মনে করছেন বিএনপি পন্থিরা। দলেও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।বিএনপির নেতা-কর্মীদের অনেকেই বিষয়টি নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। আগ্রহ দেখাচ্ছেন বিষয়টির প্রচারণার দিকেও।সিলেটের মেয়ে জোবায়দাকে নিয়ে সিলেটের নেতাদের গর্ব ও প্রচারের আগ্রহ ও বেশি লক্ষ করা গেছে।

    উল্লেখ্য, জোবায়দা লন্ডনের ইমপেরিয়াল কলেজ থেকে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে মাস্টার্স অফ কার্ডিওলজি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।চার বছরের মাস্টার্স অফ কার্ডিওলজিতে (এমএসসি ইন কার্ডিওলজি) ডিস্টিংশনসহ শতকরা ৮৩ ভাগ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছেন জোবায়দা।ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইউই), কমনওয়েলথভ‍ুক্ত দেশ, নাইজেরিয়া, চীনসহ মোট ৫৫টি দেশের ছাত্র-ছাত্রীরা এই কোর্সে অংশ নিয়েছিলেন।জোবায়দার দেশে ফেরায় বড় ধরনের কোনো বাধা না থাকলেও তিনি লন্ডনে চিকিৎসারত তারেককে একা রেখে ফিরতে রাজি হচ্ছেন না বলে তার ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন, ।

    তারেক রহমানের সার্বক্ষণিক দেখভাল ও চিকিৎসার তদারকি করছেন জোবায়দা ।জোবায়দার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়,  তিনি বাংলাদেশের চিকিৎসাশাস্ত্র উন্নয়নের বিষয়ে উদগ্রিব। দেশে ফিরে আন্তর্জাতিক মানের হৃদরোগ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেবেন তিনি।