চুনারুঘাটে অপহৃত মাদ্রাসা ছাত্রী ১২পর উদ্ধার

    0
    258

    মেডিকেল চাড়াই পুলিশ হেফাজতে জনমনে প্রশ্ন  ?


    চুনারুঘাট প্রতিনিধিঃ চুনারুঘাটে দশম শ্রেনীর এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে অপহরন ১২ দিন পর উদ্ধার করেছে  পুলিশ । উদ্ধারের ৩ দিন অতিবাহীত হলেও ভিকটিমকে আদালতে হাজির না করে পুলিশ হেফাজতে কি হচ্ছে স্বজনদের অজানা। এ নিয়ে জনমনে নান প্রশ্ন দেখাদিয়েছে।
    ভিকটিম লিপি আক্তারকে থানা হেফাজত থেকে মুক্ত করে  তার ২২ ধারায় জবানব্দী ও মেডিকেল পরিক্ষা করে, আসামীদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের জন্য গতকাল বুধবার লিপির পিতা সফিক মিয়া ফের হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ০২ আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
    অভিযোগটি শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত ভিকটিম লিপি আক্তারের ২২ ধারায় জবানব্দী ও মেডিকেল পরিক্ষা সমপন্ন করে মামলা রুজু করার জন্য চুনারুঘাট থানার ওসিকে নির্দশ দেন।
    উল্লেখ্য, গত ১৬ সেপ্টেম্বর সোমবার সকালে থানার এস আই হাবিবুর  রহমান অপহতা মাদ্রাসা ছাত্রী লিপি আক্তার ( ১৫) কে উদ্ধার করে থানায়  নিয়ে আসেন।
    গত ৫ সেপ্টেম্বর সকাল ৯ টার দিকে মাদ্রাসায়  যাওয়ার পথে দুলাভাই সুমন ছাত্রীকে অপহরন করে নিয়ে উধাও হয়।   এ ব্যাপারে  পিতা সফিক মিয়া  সুমনসহ ৪ জনের বিরুদ্বে থানায়  অভিযোগ  দায়ের করে। লিপি  চুনারুঘাট উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের দৌলত খা আবাদ গ্রামের মোঃ সফিক মিয়ার মেয়ে ও পাইকপাড়া আজগর আহমদ দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেনীর ছাত্রী। অপহতা ছাত্রীকে পুলিশ উদ্ধার করলেও অপহরন কারী সুমনকে আটক করতে পারে নি এবং এস আই হাবিবুর রহমান ভিকটিমকে মেডিকেল পরিক্ষা না করে থানা হেফাজতে কিসের জন্য ?  এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন  দেখাদিয়েছে।
    এ এব্যাপারে থানার ওসি শেখ নাজমুল হক বলেন, থানায় সুমনের বিরুদ্বে নারী নির্যাতন মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভিকটিম লিপিকে মেডিকেল পরিক্ষা ও আদালতে পাটানো হবে।