আল্লাহর কাছে বলেছি আরও ধৈয্য ধরার শক্তি দিনঃহাসিনা

    0
    231

    আমার সিলেট  24 ডটকম,৩০অক্টোবরবিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফোনালাপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি শুধু জনগণের কথা ভেবে সমঝোতা চেয়েছি। বিরোধী দলীয় নেতার সঙ্গে সমঝোতার জন্যই তাকে ফোন দিয়েছিলাম। এজন্যই অপমান সহ্য করেও চুপ থেকেছি। এরপরও তিনি হরতাল অব্যাহত রাখলেন। আজ দুপুরে গণভবনে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ ধরনের দুঃখ প্রকাশ করেন।সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ প্রেসিডিয়াম সদস্যরা এবং ঢাকা মহানগরের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফোনালাপে খালেদা জিয়া অনেক কথা বলেছেন। ওনার এ সমস্যা, ও সমস্যা। একেক সময় একেক কথা  বলেছেন, একেক কন্ডিশন দিয়েছেন। সব কথার উত্তর আছে। আমি শুধু জনগণের কথা ভেবে সমঝোতা চেয়েছি। উনি অনেক অবান্তর কথা বলেছেন। আমার  ঝগড়া করার ইচ্ছা ছিলনা। আমার অনেক ধৈয্য । তারপরও আল্লাহর কাছে বলেছি আরও ধৈয্য ধরার শক্তি দিন। আমি জনগণের কল্যাণ, শান্তির কথা ভেবে ধৈয্য ধরেছি। তিনি বলেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাই। কিন্তু খালেদা জিয়া একের পর এক ইস্যু তৈরি করছেন। তবে আলোচনার দরজা এখনো খোলা রয়েছে।
    আওয়ামীলীগ নেত্রী বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আলটিমেটাম দিয়েছেন। আমি তার আগেই ফোন দিয়েছি। হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছি। এরপরও তিনি হরতাল প্রত্যাহার করলেন না। এ হরতালে ২০ জনের বেশি মানুষ হত্যা করে কী অর্জন করলেন ?এ প্রশ্নটা আমি রাখতে চাই। হরতাল করে কতগুলো মায়ের কোল খালি করা হয়েছ। অনেক পরিবার বিপর্যয়ে পড়েছে। অনেকে পঙ্গু হয়েছে। এটাই কী তার খেলা। এতে করে উনি কী অর্জন করলেন?
    ফোনালাপ প্রকাশ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির কাছ থেকেই প্রথম ফোনালাপ প্রকাশ পায়। পত্রিকায় এ নিয়ে অনেক কথা ছাপা হয়। তো অল্প জানার চেয়ে মানুষ পুরোটাই জানুক। উল্লেখ্য, গত শনিবার বিরোধী দলীয়  নেত্রীকে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রায় ৩৭ মিনিট তাদের মধ্যে ফোনালাপ হয়। তবে এর বেশির ভাগজুড়েই ছিল নানা প্রসঙ্গে পাল্টাপাল্টি জবাব। গত সোমবার দিবাগত রাতেই ওই ফোনালাপের অডিওটি বেসরকারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

    আমার সিলেট  24 ডটকম,৩০অক্টোবর

    বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফোনালাপ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি শুধু জনগণের কথা ভেবে সমঝোতা চেয়েছি। বিরোধী দলীয় নেতার সঙ্গে সমঝোতার জন্যই তাকে ফোন দিয়েছিলাম। এজন্যই অপমান সহ্য করেও চুপ থেকেছি। এরপরও তিনি হরতাল অব্যাহত রাখলেন। আজ দুপুরে গণভবনে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ ধরনের দুঃখ প্রকাশ করেন।সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ প্রেসিডিয়াম সদস্যরা এবং ঢাকা মহানগরের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফোনালাপে খালেদা জিয়া অনেক কথা বলেছেন। ওনার এ সমস্যা, ও সমস্যা। একেক সময় একেক কথা  বলেছেন, একেক কন্ডিশন দিয়েছেন। সব কথার উত্তর আছে। আমি শুধু জনগণের কথা ভেবে সমঝোতা চেয়েছি। উনি অনেক অবান্তর কথা বলেছেন। আমার  ঝগড়া করার ইচ্ছা ছিলনা। আমার অনেক ধৈয্য । তারপরও আল্লাহর কাছে বলেছি আরও ধৈয্য ধরার শক্তি দিন। আমি জনগণের কল্যাণ, শান্তির কথা ভেবে ধৈয্য ধরেছি। তিনি বলেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাই। কিন্তু খালেদা জিয়া একের পর এক ইস্যু তৈরি করছেন। তবে আলোচনার দরজা এখনো খোলা রয়েছে।
    আওয়ামীলীগ নেত্রী বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আলটিমেটাম দিয়েছেন। আমি তার আগেই ফোন দিয়েছি। হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছি। এরপরও তিনি হরতাল প্রত্যাহার করলেন না। এ হরতালে ২০ জনের বেশি মানুষ হত্যা করে কী অর্জন করলেন ?এ প্রশ্নটা আমি রাখতে চাই। হরতাল করে কতগুলো মায়ের কোল খালি করা হয়েছ। অনেক পরিবার বিপর্যয়ে পড়েছে। অনেকে পঙ্গু হয়েছে। এটাই কী তার খেলা। এতে করে উনি কী অর্জন করলেন?
    ফোনালাপ প্রকাশ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির কাছ থেকেই প্রথম ফোনালাপ প্রকাশ পায়। পত্রিকায় এ নিয়ে অনেক কথা ছাপা হয়। তো অল্প জানার চেয়ে মানুষ পুরোটাই জানুক। উল্লেখ্য, গত শনিবার বিরোধী দলীয়  নেত্রীকে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রায় ৩৭ মিনিট তাদের মধ্যে ফোনালাপ হয়। তবে এর বেশির ভাগজুড়েই ছিল নানা প্রসঙ্গে পাল্টাপাল্টি জবাব। গত সোমবার দিবাগত রাতেই ওই ফোনালাপের অডিওটি বেসরকারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।