মিলাদের তাবারুক খাওয়া হারাম!শফিকে মোনাজেরার আহবান হাটহাজারিতে

    3
    722

    “মুফতী শফি একটি ধর্মিয় মাহফিলে মিলাদের মাহফিলে যে গরু মহিষ জবেহ করা হয় তা খাওয়া হারাম বলেছেমূলত এর প্রতিবাদে হাটহাজারি মাদ্রাসার পাশেই বড় দিঘীর পাড় মুনাজারার আহবান করা হয় মুফতি শফি ও তার দলকে

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,০৪ফেব্রুয়ারীঃ মিলাদের তাবারুক খাওয়া হারাম বলায় হাটহাজারি ক্কওমি মাদ্রাসার মুফতি শফি ও তার মতাদর্শে বিশ্বাসী ওলামাদেরকে মোনাজেরার আহবান জানিয়ে স্থানিয় সুন্নি ওলামারা আজ বুধবার ৩টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত এক বাহাসের ডাক দিয়েছে।

    বাহাসের অনুষ্টান হবে শফীর মাদ্রাসার পাশের এলাকা “বড় দীঘির পার” নামক স্থানে। আজ সকালে তারা হরতাল উপলক্ষে ওই এলাকায় অবস্তান নিয়েছিল মাহফিলকে শক্তি দিয়ে রুখতে কিন্তু সুন্নী জনতা তাদের অবস্তান নিতে দেই নি। তবে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সাথে ১৯৯৫ সালে মুনাজারায় পরাজিত হওয়ার পর থেকে এখনো পর্যন্ত আর কোন মুনাজারায় বসার সাহস পাচ্ছে না ওহাবী ফেরকা বলেছেন এলাকার একটি সুত্র।

    গত কয়েকদিন আগে হেফাজত নেতা মুফতী শফী একটি মাহফিলে বলেন যে, ঈদে মিলাদুন্নবী দঃ উদযাপন করা হারাম এবং এ উদ্দেশ্যে যে গরু-মহিষ জবেহ করা হয় তার মাংসও খাওয়া হারাম। (নাউযুবিল্লাহ)।

    এ বক্তব্যের প্রতিবাদে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের পক্ষ থেকে ওহাবীদের চ্যালেণ্জ করা হয়। মুনাজারার স্থান নির্ধারণ করা হয় হাটহাজারীর বড়দিঘীর পাড়ে।

    আজকে মুনাজারা হওয়া কথা। কিন্তু এখনও ওহাবী পন্থিরা আসতে রাজি হয় নি বলে সুন্নিদের একটি সুত্র জানিয়েছে। আজ বিকাল ৩ টা থেকে মাহফিলের মুল কার্যক্রম শুরু হবে।

    সূত্রটি জানায়,তাদের মাদ্রাসার পাশে মুনাজারার ব্যবস্থা স্বত্বেও তারা পলায়ন করার সম্ভাবনা রয়েছে।ইনশাআল্লাহ আহলে সুন্নাতের সাথে তারা কখনো পারে নি, পারবেও না।সত্যের সামনে মিথ্যা পরাভুত হবেই।

    এরপরও যারা মিলাদুন্নবী দঃ এর বিরোধীতা করে তাদের এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহবান করছি বলেন ওই সুত্র। এ ব্যাপারে কওমিপন্থিদের কারো সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবেঁ এখনও সময় রয়েছে ক্কওমি পন্থিদের অংশ গ্রহনের। সর্বশেষ খবরে  জানা গেছে  কওমি পন্থিরা আসে নাই। মাহফিলে মুনাজারে আহলে সুন্নাত শেরে মিল্লাত মুফতি ওবাইদুল হক নঈমি  বলেছেন ওহাবি মাদরাসা গুলিতে আমাকে দাওয়াত দেওয়া হউক আমি যাব মুনাজারা করতে ।ওহাবিদের হেডাম তো নাই মুনাজারা করার তাই শেষ পর্যন্ত ইহুদি, সৌদিদের টাকা খেয়ে শুকুর গুলা শেষ পর্যন্ত বেদাত বেদাত করে লাফা লাফি আর আমাদের মাজার পুজারি বলে গালা গালি করে। কোন দলিল ছাড়াই দলিল দিবে বা কেমনে কি জানে কোরআন হাদিসের?নাকি আর কিছু? বিদেশের টাকা আর যাকাতের টাকা খেয়ে জালেমরা মুসলিম জাতি কে ধংস করতে চাইছে।সময় থাকতে বাংলার মুসলমান সচেতন হউন বলে সতর্ক করলেন তিনি।