শিক্ষা ঋণ যেভাবে পাওয়া যাবে

    0
    798
    আমারসিলেট24ডটকম,২৪নভেম্বরঃ শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনকে সমৃদ্ধ করে তোলার জন্য গতানুগতিক ডিগ্রির পাশাপাশি উন্নত ও উচ্চপর্যায়ে বিভিন্ন ডিগ্রি অর্জন করতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন৷ দেশের বেসরকারি কয়েকটি ব্যাংক সহজ শর্তে ছাত্রদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিয়ে থাকে৷ আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সুযোগ করে দিতে যে ঋণ দেয়া হয় তাই স্টুডেন্ট লোন বা শিক্ষা ঋণ নামে পরিচিত৷ আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে কিছু ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের ঋণদানের শর্তসমূহ, সুদের হার, ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগ করার ঠিকানা নিম্নে দেয়া হলঃ-

    ঋণ দিচ্ছে এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানঃ

    দেশের অর্থনৈতিক মন্দা এবং মুদ্রাস্ফীতির কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণদানের খাতসমূহকে সঙ্কুচিত করে দিলেও বিশেষ সেবা প্রদান কর্মসূচির আওতায় দেশের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠান ছাত্রঋণ দিয়ে থাকে৷ এর প্রধান উদ্দেশ্য, উচ্চবিত্তদের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও যেন উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়৷ কিছু কিছু ব্যাংক একে ক্যারিয়ার লোন বলে আবার কিছু ব্যাংক একে সরাসরি স্টুডেন্ট লোন বা শিক্ষা ঋণ নামে অভিহিত করে৷ সাধারণত অভিভাবক অথবা সরাসরি শিক্ষার্থীদেরও এ ধরনের ঋণ দেয়া হয়৷ তবে এ ক্ষেত্রে অভিভাবক অথবা শিক্ষার্থীদের ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের কিছু শর্ত মেনে ঋণ নিতে হয়৷

    ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের নামঃ এইচএসবিসি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক,ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, উত্তরা ব্যাংক, গ্রামীন ব্যাংক।

    ঋণ উঠানোর যোগ্যতাঃ

    ঋণ পরিশোধে সক্ষম বিবেচিত যে কেউ এই ব্যাংকগুলো থেকে শিক্ষা ক্ষেত্রে ঋণ নিতে পারে৷ সাধারণত সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে যাদের বেতন ১২-১৮ হাজার টাকা তারাই এ লোনের সুবিধা পেয়ে থাকেন৷ ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে আয়ের প্রমাণ সাপেক্ষে মাসিক আয় অবশ্যই ৫০ হাজার টাকা হতে হবে৷ ২৫ বছর থেকে ৬০ বছর বয়সের যে কেউ যোগ্যতা অনুসারে ঋণ নিতে পারবেন৷

    ঋণ নেয়ার পদ্ধতিঃঅভিভাবকরা যদি তাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষা নিতে আগ্রহী হন, তবে যেসব ব্যাংক ঋণ দিয়ে থাকে সেগুলোর যেকোনো শাখায় গিয়ে মার্কেটিং/ক্রেডিট বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে৷ সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাই আপনাকে বিস্তারিত জানিয়ে দেবেন৷ তবে এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ও ডকুমেন্ট যেমন-আয়ের প্রমাণপত্র, কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সনদ ও ছাত্রছাত্রীর সম্মতিপত্র জমা দিতে হবে৷ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে নূন্যতম সময়ে আপনার কাঙিক্ষত ঋণ দিয়ে দেবে৷

    এইচএসবিসি ছাত্র ঋণঃ

    http://www.hsbc.com.bd

    এইচএসবিসি থেকে ছাত্রঋণ নেয়ার শর্তঃ

    কোনো প্রকার ব্যক্তিগত গ্যারান্টি বা নগদ জামানত দিতে হয় না।

    ঋণ নিতে হলে অবশ্যই পরিবারের কোন সদস্যকে আয় করতে হবে এবং তার মাসিক আয় ১৮ হাজার থেকে ২২ হাজার হতে হবে ৷এইচএসবিসি ৫০ হাজার টাকা থেকে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা অথবা ঋণ গ্রহণকারীর মাসিক আয়ের ৪ গুণ পরিমাণ ঢাকা ঋণ দিয়ে থাকে৷ ঋণের সুদের হার ১৮% তুলনামূলক কম সুদে এই ঋণ পরিশোধ করতে হয় ১২, ২৪, ৩৬, ৪৮ ও ৬০ মাসের মধ্যে স্টুডেন্ট ফাইল খোলার সুবিধা আছে৷ যদি কোনো আউটপুট অথবা সিইপিএস গ্রাহক ছাত্রঋণ নিতে চায়, তবে তাকে ৬ ও ১০ গুণ হিসেবেও ঋণ দেয়া হয়৷ তবে তা সর্বোচ্চ ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার বেশি নয়৷

    ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগঃ

    মার্কেটিং এন্ড পাবলিক রিলেসান্স ম্যানেজার

    এইচএসবিসি ঢাকা মেইন অফিস

    ১/১- বি, সোনারগাঁও রোড

    ঢাকা- ১২০৫, বাংলাদেশ

    ফোন- ০১১৮৮৫৬২৬ (ঋণ শাখা)

    ০১১৮৮৪৭২২ (এইচএসবিসি অফিস)

    তথ্যসূত্র; http://www.hsbc.com.bd

    ব্র্যাক ব্যাংক শিক্ষা ঋণঃ

    http://www.bracbank.com

    ব্র্যাক ব্যাংকে সরাসরি এডুকেশন লোন স্কিম না থাকলেও পার্সোনাল লোন স্কিমের মাধ্যমে লোন দেয় ৷ব্র্যাক ব্যাংক শিক্ষাঋণের শর্তসমূহ দেশের বাইরে পড়াশুনার জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে ৷ কোন জামানত ছাড়া ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণ করা যায়৷ সবোর্চ্চ ঋণ দেয়ার পরিমান ৩০ লাখ টাকা। ঋণ পরিশোধ করার জন্য সময় পাওয়া যায় ১-৪ বছর ৷ ঋণ পরিশোধের হার ১৫% ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে ৷বিদেশে যাবার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে ৷

    ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগঃ

    বাড়ি # ১,রোড # ১, গুলশান এভিনিউ

    গুলশান -১, ঢাকা -১২১২, বাংলাদেশ

    http://www.bracbank.com

    ঢাকা:গুলশান-৮৮২৪০৫৩, বনানী-৮৮৫৮৭ঌ৫, মতিঝিল-ঌ৫৫০৩০৭, নওয়াপাড়া -৭১২৫০০০, মগবাজার-ঌ৩৫৫৫৩৮-ঌ, কেরানীগঞ্জ-৭৭৭২৬৬১-২, ধানমন্ডি-৮১৫০১ঌ৮, সাভার-৭৭০২৫২৩-৪, সাতমসজিদ রোড-৮১২৬৬৫৬

    চট্টগ্রামঃ

    আগ্রাবাদ- ০৩১-৮১২০৮ঌ

    সিলেট- ০৮২১-৭২০১৮৮, জিন্দাবাজার-০৮২১-৮১৪৪৪১,

    বিয়ানীবাজার-০৮২২৩-৮৭৭৪৬

    তথ্যসূত্রঃ http://www.bracbank.com

    প্রাইম ব্যাংক শিক্ষাঋণঃ

    প্রাইম ব্যাংকের এডুকেশন লোন নামে একটি লোন স্কিম চালু আছে৷ প্রাইম ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার শর্তসমূহঃ

    শিক্ষা ঋণ ছাত্র বা ছাত্রীর অভিভাবককে দেয়া হবে ৷ অভিভাবকের আয় অনুযায়ী ঋণের পরিমাণ নির্ধারন করা হয় ৷এ লোন স্কিম থেকে আগ্রহীরা ১-৩ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারেন৷পরিশোধের সর্বোচ্চ সময়সীমা ২ বছর৷ এ জন্য প্রাইম ব্যাংকে শতকরা ১৫ শতাংশ হারে সুদ প্রদান করতে হয়৷ শিক্ষার্থীকে তার প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র জমা দিতে হবে ৷ এবং খরচের পরিমাণের ভিত্তিতে লোন দেয়া হয়ে থাকে ৷

    ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগঃ

    আদমজি কোর্ট,এনেক্স ভবন-২,১১ঌ-১২০

    মতিঝিল সি/এ, ঢাকা -১০০০

    বাংলাদেশ

    ফোন  ঌ৫৬৭২৬৫,ঌ৫৬৭০৭৪৭-৮ ( পিএবিএক্স)

    ফ্যাক্স ৮৮০-২-ঌ৫৬৭২৩০,ঌ৫৬০ঌ৭৭,৮৮০-২-ঌ৫৬৬২১৫

    টেলেক্স ৬৪২৪৫৯ চজওগঊ ইঔ,৬৭১৫৪৩ চইখ গঔ ইঔ

    ই-মেইল- info@prime-bank.comprimebnk@bangla.net

    ওয়েব সাইট –  http://www.prime-bank.com

    তথ্যসূত্র :  http://www.prime-bank.com

    ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড শিক্ষাঋণঃ

    ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে শিক্ষাঋণের শর্তসমূহঃইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ ক্রয়ের ক্ষেত্রে এইচডিএস নামের স্কিমের আওতায় পণ্যসামগ্রীর মূল্যের এক-চতুর্থাংশ ডাউন পেমেন্ট নিয়ে লোন দেয়৷ এ জন্য অবশ্য প্রতি বছর ১২.৫০ শতাংশ এবং সুপারভিশন চার্জ হিসেবে ২ শতাংশ হারে শোধ করতে হয়৷এখানে মাসিক কিস্তিতে সর্বোচ্চ ২ বছরের মধ্যে পণ্যের মূল্য পরিশোধ করেত হয়৷

    ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগঃ

    ইসলামি ব্যাংক টাওয়ার

    ৪০, দিলকুশা ঈ/অ

    ঢাকা-১০০০,বাংলাদেশ

    ফোন-ঌ৫৬০০ঌঌ, ঌ৫৬৭১৬১,ঌ৫৬৭১৬২, ঌ৫৬ঌ৪১৭

    টেলিক্স-৬৪২৫২৫ ওইঅঘক ইঔ ৬৩২৪০৩ ওইঅঘক ইঔ ৬৭১৬২০ ওইঅঘক ইঔ

    ফ্যাক্স-৮৮০-২-ঌ৫৬৪৫৩২, ৮৮০-২-ঌ৫৬৮৬৩৪

    ই-মেইল – info@islamibankbd.com

    ওয়েবসাইট   http://www.islamibankbd.com

    তথ্যসূত্র :  http://www.islamibankbd.com

    গ্রামীন ব্যাংক শিক্ষাঋণঃ

    গ্রামীন ব্যাংকের উচ্চ শিক্ষা ঋণ দিয়ে থাকে ৷ গ্রামীন ব্যাংক ১ঌঌ৭ সাল থেকে এ ধরনের ঋণ দিয়ে আসছে ৷ গ্রামীন ব্যাংক থেকে ঋন নেয়ার শর্তসমূহ : ব্যাংকের সদস্যদের ছেলেমেয়েরা এ ধরনের ঋণ পেয়ে থাকে ৷ ৪ থেকে ৫ বছর মেয়াদের এই ঋণ ৩ মাস পর পর কিস্তিতে দেয়া হয় ৷ ঋণ নেয়ার সময় শিক্ষার্থীর লেখাপড়ার প্রোগ্রেস দেখা হয় ৷একই পরিবারের অনেক সদস্য এক সাথে ঋণ নিতে পারে ৷ লেখাপড়া শেষ হলে চাকরি হবার পর মাত্র ৫ টাকা সার্ভিস চার্জ নিয়ে ঋনের টাকা কিস্তিতে ফেরত নেয়া হয় ৷ কোন সুদ দিতে হয় না ৷

    ঋণ নেয়ার জন্য যোগাযোগঃ

    বাংলাদেশের গ্রামীন ব্যাংকের যেকোন শাখায়।

    উত্তরা ব্যাংকঃ

    বেতনভুক্ত চাকুরীজীবিদের ব্যক্তিগত ঋণ প্রকল্প ।বাংলাদেশের চাকুরীজীবিরা সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠী৷ অনেকেই তাদের নিজস্ব সঞ্চয় বা সীমিত আয় থেকে নিজের বা পোষ্যদের বিবাহ, চিকিৎ‌সা, সন্তানদের শিক্ষা ও অন্যান্য জরুরি ব্যয় বহনে অসমর্থ৷ এই জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সহায়তা দানের উদ্দেশ্যে উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড বেতনভুক্ত চাকুরীজীবিদের ব্যক্তিগত ঋণ প্রকল্প (চবৎংড়হধষ খড়ধহ ঝপযবসব ভড়ৎ ঝধষধৎরবফ ঙভভরপবৎং) চালু করেছে৷

    (ক) প্রকল্পের উদ্দেশ্যঃসীমিত আয়ের বেতনভুক্ত চাকুরীজীবিদের সুস্বাস্থ্য, সন্তানদের শিক্ষা ও সুখী জীবন উন্নয়নই এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য৷

    (খ) যে সব ক্ষেত্রে এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ দেয়া যাবেঃ

    চাকুরীজীবির নিজের বা পোষ্যের বিয়ের জরুরি ব্যয়৷

    চাকুরীজীবির জরুরি সার্জিক্যাল অপারেশন/চিকিৎসা ব্যয়৷

    সন্তানদের জরুরি শিক্ষাসংক্রান্ত ব্যয় যেমন-ভর্তি, বই কেনা, পরীক্ষার ফিস ইত্যাদি৷

    ব্যাংকের নিকট গ্রহণযোগ্য অন্যান্য জরুরি প্রয়োজন৷

    (গ) যারা এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ পেতে পারেনঃ

    ২০ (বিশ) থেকে ৫৫ (পঞ্চান্ন) বছর বয়স সীমার মধ্যে নিম্নে বর্ণিত সার্ভিস গ্রুপের কর্মরত স্থায়ী চাকুরীজীবিগণ এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ সুবিধা গ্রহণের জন্য আবেদন করতে পারেন:

    ১) সরকারি৷

    ২) আধা-সরকারি৷

    ৩) স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান৷

    ৪) যৌথসংস্থা৷

    ৫) ব্যাংক (উত্তরা ব্যাংক লিঃ এর চাকুরীজীবিগণ ব্যতীত)৷

    ৬) বীমা কোম্পানী

    ৭) সশস্ত্রবাহিনী, বি,ডি,আর, পুলিশ এবং আনসার বিভাগ৷

    ৮) বিশ্ববিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় ও সরকারি স্কুল শিক্ষক৷

    ঌ) মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী৷

    ১০) ব্যাংকের নিকট গ্রহণযোগ্য অন্যান্য খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান৷

    (ঘ) ঋণের পরিমাণ:সর্বচ্চো টাঃ ১.০০ লক্ষ৷

    (ঙ) ঋণ পরিশোধের মেয়াদ:ক্ষেত্র বিশেষে নির্ধারন যোগ্য কিন্তু ৩ (তিন) বছরের অধিক নয়৷

    (চ) সুদ ও অন্যান্য চার্জ:

    ১) সুদ: ১৬.৫% চক্রবৃদ্ধি হারে বকেয়া কিস্তির উপর কিন্তু ১০ টাকার কম নয়৷

    ২) দন্ড সুদ: মাসিক ২% হারে বকেয়া কিস্তির উপর কিন্তু ১০ টাকার কম নয়৷

    ৩) সার্ভিস চার্জ: ঋণের পরিমাণ ৫০,০০০.০০ টাকা পর্যন্ত টাঃ ২৫০.০০ এবং ৫০,০০০.০০ টাকার উর্ধ্বে টাঃ ৫০০.০০ (ঋণ প্রদানের পূর্বে এককালীন প্রদেয়)৷

    ৪) রিঙ্ক ফান্ডঃ ঋণের অংকের ২% কিন্তু সর্বনিম্ন টাঃ ৩০০.০০ (অফেরতযোগ্য) ঋণ গ্রহণের পূর্বে এককালীন দেয়৷

    ৫) আবেদন পত্র ও প্রসপেকটাস: মূল্য টাঃ ২৫.০০ (অফেরতযোগ্য)৷

    (ছ) ঋণ পরিশোধের পদ্ধতিঃ

    মূল ঋণ ও ইহার উপর অর্পিত সুদ সমান মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে৷ ঋণ গ্রহণের পরবর্তী মাস থেকে প্রতি মাসের ৭ তারিখের মধ্যে ঋণ গ্রহিতার মাসিক বেতন থেকে কিস্তি আদায় করা হবে৷ ঋণ গ্রহণের পূর্বে গ্রাহক প্রতিটি কিস্তির জন্য ব্যাংকের অনুকূলে অগ্রিম চেক জমা দিবে যা নির্দিষ্ট তারিখে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পরিশোধের জন্য পেশ করা হবে৷ ঋণ গ্রহণের পূর্বেই ঋণ পরিশোধের সময় ও কিস্তির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে৷

    (জ) জামানত ও চার্জ ডকুমেন্টসঃ

    ১) ঋণ গ্রহিতার বেতন, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রেচুয়েটি ইত্যাদি লিয়েন পত্র৷

    ২) ১৫০.০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল ষ্টাম্প এর উপর ব্যাংকের অনুমোদিত গ্যারান্টি বন্ড যাহা ঋণ গ্রহিতার উপরের পদমর্যাদা সম্পন্ন অফিসার, যে কোনো ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার এবং তার উপরের পদমর্যাদা সম্পন্ন কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদেয়৷

    ৩) বেতন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিশ্চয়তা পত্র৷

    ৪) ব্যাংকের অনুমোদিত ফরম এ মাসিক কিস্তি পরিশোধের অঙ্গীকার নামা প্রদান৷

    ৫) গ্রাহক কর্তৃক ঋণ গ্রহণের পূর্বে প্রতিটি কিস্তির জন্য পৃথকভাবে ব্যাংকের অনুকূলে অগ্রিম চেক প্রদান৷

    ৬) ব্যাংকের নিয়মানুযায়ী অন্যান্য চার্জ ডকুমেন্টস৷

    ঝ) ঋণ আবেদন পদ্ধতিঃ

    ১) ব্যাংকের নির্ধারিত ফরম এর সকল কলাম পূরন ও স্বাক্ষরযুক্ত আবেদনপত্র৷

    ২) প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসার অথবা কোনো ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার বা তদুর্ধ পদমর্যাদার কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ফটো৷

    (ঞ) অন্যান্যঃ

    যদি গ্রাহক স্বয়ং অথবা তাহার জামিনদার ঠিকানা অথবা পেশা পরিবর্তন করেন তবে তৎক্ষনাৎ পরিবর্তিত ঠিকানা এবং পেশা ব্যাংক কে লিখিতভাবে জানাতে হবে৷ যে সকল শাখায় এই প্রকল্প চালু আছে

    স্থানীয় কার্যালয়, ঢাকা৷কর্পোরেট শাখা, ঢাকা৷বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা, ঢাকা৷বাণিজ্য শাখা, ঢাকা৷ঢাকা শেরাটন হোটেল শাখা, ঢাকা৷দিলকুশা শাখা, ঢাকা৷ফকিরাপুল শাখা, ঢাকা৷বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা, ঢাকা৷ফুলবাড়িয়া শাখা, ঢাকা৷হাট খোলা শাখা, ঢাকা৷

    হোটেল ঈশাখাঁ ইন্টারন্যাশনাল শাখা, ঢাকা।যাত্রাবাড়ি শাখা, ঢাকা৷মহিলা শাখা, ঢাকা৷মালিবাগ শাখা, ঢাকা৷মান্ডা শাখা, ঢাকা৷মগবাজার শাখা, ঢাকা৷নবাবপুর শাখা, ঢাকা৷নিউমার্কেট শাখা, ঢাকা৷নর্থ শাহজাহানপুর শাখা, ঢাকা৷রমনা শাখা, ঢাকা৷শান্তিনগর শাখা, ঢাকা৷সিদ্ধেসরী শাখা, ঢাকা৷আমিন বাজার শাখা, ঢাকা৷আওলাদ হোসেন মার্কেট শাখা, ঢাকা৷দার-উস-সালাম রোড শাখা, ঢাকা৷ইর্স্টান প্লাজা শাখা, ঢাকা৷এলিফেন্ট রোড শাখা, ঢাকা৷ই,পি,জেড শাখা, ঢাকা৷

    গ্রীন রোড শাখা, ঢাকা৷গুলশান শাখা, ঢাকা৷

    জোয়ার শাহারা শাখা, ঢাকা৷কলাবাগান শাখা, ঢাকা৷কাওরান বাজার শাখা, ঢাকা৷মিরপুর শাখা, ঢাকা৷পল্লবী শাখা, ঢাকা৷সাত মসজিদ রোড শাখা, ঢাকা৷শ্যামলী শাখা, ঢাকা৷উত্তরা শাখা, ঢাকা৷আজিমপুর শাখা, ঢাকা৷বাবুবাজার শাখা, ঢাকা৷বাংলাবাজার শাখা, ঢাকা৷চকবাজার শাখা, ঢাকা৷ধোলাইখাল শাখা, ঢাকা৷ইংলিশ রোড শাখা, ঢাকা৷ফরাশগঞ্জ শাখা, ঢাকা৷ইমামগঞ্জ শাখা, ঢাকা৷ইসলামপুর শাখা, ঢাকা৷জনসন রোড শাখা, ঢাকা৷লালবাগ শাখা, ঢাকা৷লয়ারষ্ট্রিট শাখা, ঢাকা৷মিডফোর্ড রোড শাখা, ঢাকা৷মৌলভী বাজার শাখা, ঢাকা৷

    নয়াবাজার শাখা, ঢাকা৷পিলখানা শাখা, ঢাকা৷পোস্তা শাখা, ঢাকা৷টিপুসুলতান রোড শাখা, ঢাকা৷ ডি,আই,টি শাখা, নারায়নগঞ্জ৷নারায়নগঞ্জ শাখা, নারায়নগঞ্জ৷ মুন্সিগঞ্জ শাখা, মুন্সিগঞ্জ৷নরসিংদী শাখা, নরসিংদী৷নিতাইগঞ্জ শাখা, নারায়নগঞ্জ৷টানবাজার শাখা, নারায়নগঞ্জ৷মানিকগঞ্জ শাখা, মানিকগঞ্জ৷জামালপুর শাখা, জামালপুর৷কিশোরগঞ্জ শাখা, কিশোরগঞ্জ৷ময়মনসিংহ শাখা, ময়মনসিংহ৷নেত্রকোনা শাখা, নেত্রকোনা৷শেরপুর শাখা, শেরপুর৷টাংগাইল শাখা, টাংগাইল৷ অগ্রাবাদ শাখা, চট্টগ্রাম৷জুঁবলী রোড শাখা, চট্টগ্রাম৷খাতুনগঞ্জ শাখা, চট্টগ্রাম৷লালদিঘী শাখা, চট্টগ্রাম৷লালখান বাজার শাখা, চট্টগ্রাম৷নাছিরাবাদ শাখা, চট্টগ্রাম৷পতেঙ্গা শাখা, চট্টগ্রাম৷রাঙামাটি শাখা, রাঙামাটি৷সদরঘাট শাখা, চট্টগ্রাম৷শেখ মুজিব রোড শাখা, চট্টগ্রাম৷রিয়াজউদ্দিন বাজার শাখা, চট্টগ্রাম৷ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া৷চাঁদপুর শাখা, চাঁদপুর৷কুমিল্লা শাখা, কুমিল্লা৷ফেনী শাখা, ফেনী৷মাইজদী কোর্ট শাখা, নোয়াখালী৷মোগলটুলী শাখা, কুমিল্লা৷ চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখা৷নাটোর শাখা, নাটোর৷

    পাবনা শাখা, পাবনা৷রাজশাহী ষ্টেডিয়াম শাখা, রাজশাহী৷রানী বাজার শাখা, রাজশাহী৷সাহেব বাজার শাখা, রাজশাহী৷বগুড়া শাখা,বগুড়া৷দিনাজপুর শাখা, দিনাজপুর৷গাইবান্ধা শাখা, গাইবান্ধা৷জয়পুরহাট শাখা, জয়পুরহাট৷কুড়িগ্রাম শাখা, কুড়িগ্রাম৷লালমনির হাট শাখা, লালমনির হাট৷নওগাঁ শাখা, নওগাঁ৷

    নীলফামারী শাখা, নীলফামারী৷রংপুর শাখা, রংপুর৷সিরাজগঞ্জ শাখা, সিরাজগঞ্জ৷পৌরপার্ক মার্কেট শাখা, রংপুর৷ষ্টেশন রোড শাখা, দিনাজপুর৷ঠাকুরগাও শাখা, ঠাকুরগাও৷বাগেরহাট শাখা, বাগেরহাট৷চুয়াডাঙ্গা শাখা, চুয়াডাঙ্গা৷যশোর শাখা, যশোর৷ঝিনাইদাহ শাখা, ঝিনাইদাহ৷কে,ডি,এ, শাখা, খুলনা৷ কুষ্টিয়া শাখা, কুষ্টিয়া৷লোয়ার যশোর রোড শাখা, খুলনা৷ মাগুরা শাখা, মাগুরা৷মেহেরপুর শাখা, মেহেরপুর৷ নরাইল শাখা, নরাইল৷সাতক্ষীরা শাখা, সাতক্ষীরা৷স্যার ইকবাল রোড শাখা, খুলনা৷বরিশাল শাখা, বরিশাল৷ভোলা শাখা, ভোলা৷চকবাজার শাখা, বরিশাল৷বরগুনা শাখা, বরগুনা৷ফরিদপুর শাখা, ফরিদপুর৷গোপালগঞ্জ শাখা, গোপালগঞ্জ৷ঝালকাঠি শাখা, জালকাঠি৷মাদারীপুরশাখা,মাদারীপুর৷পটুয়াখালী শাখা, পটুয়াখালী৷পিরোজপুর শাখা, পিরোজপুর৷রাজবাড়ী শাখা, রাজবাড়ী৷শরিয়তপুর শাখা, শরিয়তপুর৷ আম্বরখানা শাখা, সিলেট৷ হবিগঞ্জ শাখা, হবিগঞ্জ৷ লালদিঘীর পাড় শাখা, সিলেট৷ মৌলভীবাজার শাখা, মৌলভী বাজার৷ সিলেট শাখা, সিলেট৷