ফলোআপঃবেনাপোল পোর্ট থানার এএসআই রফিক ১৩ পিস

    0
    245

    স্বর্নের বার নিয়ে ৮ দিন পলাতক থাকলেও কোন হদিস মেলেনি!

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,২০ডিসেম্বর,এম ওসমান বেনাপোল পোর্ট থানার এএসআই রফিক ১৩ পিস স্বর্নের বার নিয়ে ৮ দিন পলাতক থাকলেও তার কোন হদিস না মেলায় সাধারন জনমনে বিরুপ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে সে পলাতক রয়েছে। আসামি রেজাউলের শিকারোক্তি অনুযায়ি ১৩পিস স্বর্নের বার নিয়ে পলাতক থাকলে ও পুলিশ প্রশাশন তাকে গেফতার করতে না পারায় বেনাপোল এলাকায় এএসআই রফিক’কে নাটকিয় ভাবে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কিনা এ নিয়ে ব্যাপক গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

    সচেতন মহলের প্রশ্ন, আবারো বেনাপোলে সাবেক ওসি কাইউম আলী সর্দারের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেনিতো।

    এলাকার জনগনের অভিযোগ রফিক স্বর্ন নিয়ে পলাতক থাকায় খোদ পুলিশ প্রশাশন তাকে খুজে না পাওয়ায় সন্দেহের দানা ঘনিভুত হয়ে উঠেছে।

    সুত্র জানায়, পুলিশ প্রশাশন বড় বড় হত্যা গুম ব্যাংক ডাকাতি আসামিদের ২৪ ঘন্টায় গ্রেফতার দেখানোর মত সফলতা রয়েছে। কিন্তু এএসআই রফিককে গ্রেফতার করতে না পারায় তার সাথে অন্য কেউ জড়িত আছে কি না এ নিয়ে সর্ব মহলে সমোলচনার ঝড় চলছে বেনাপোল সহ গোটা শার্শায়।

    সুত্র জানায়, ১৩পিস স্বর্নের বার নিয়ে এলাকায় আলোচনায় রয়েছে স্বর্নের বার না ১৩পিস ঢালাই স্বর্নের বার। যার ওজন ছিল ১৭ কেজি।

    এএসআই রফিকের কোন খোঁজ পাওয়া গেছে কিনা এ ব্যাপারে বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি অপুর্ব হাসান জানান, আমরা তাকে খুজে বের করার চেষ্টা করছি, কিন্তু তাকে এখনো পাওয়া যায়নি। তাকে গ্রেফতারের জোর চেষ্টা চলছে। তার থাকার সম্ভাবনার সকল স্থানে ইতিমধ্যে খোজ খবর নেয়া হয়েছে। এখনো তার সন্ধান মেলেনি।

    উল্লেখ্য, এর আগে বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কাইউম আলী সর্দার ৫২ পিছ স্বর্ন কেলেংকারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বেনাপোল পোর্ট থানা থেকে শাস্তিমুলক বদলী হয় এবং তখনকার আর এক এসআই রফিককে স্বর্ন নিয়ে পালাতে সহোযোগিতা করারও অভিযোগ ছিল ওসি সাহেবের।