হাটহাজারীতে নির্বাচনী পর্যালোচনায় ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান

    0
    253

    “মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিতে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে”

    বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মান্নান বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে নি। জনগণের রায়েরও সঠিক প্রতিফলন হয় নি। নির্বাচন কমিশন মানুষের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা জরুরী। তিনি আরো বলেন, ভোট বাংলাদেশের বড় একটি জাতীয় উৎসবে পরিণত হওয়ার কথা থাকলেও প্রহসন আর একতরফা নির্বাচনের কারণে তা হয় নি।

    ভোট পরবর্তী বিরোধী পক্ষের প্রতি হামলাসহ ধর্ষণের মত ন্যাক্কারজনক ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি নির্বাচন কমিশনকে দ্রুত দোষীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান। হাটহাজারীতে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নির্বাচন পরবর্তী পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৫ হাটহাজারী আসনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মুহাম্মদ নঈমুল ইসলামের নির্বাচন পরবর্তী পর্যালোচনা সভা আজ ৫ জানুয়ারি সকালে হাটহাজারী উপজেলা ভবনস্থ ত্রিবেণী কমিউনিটি সেন্টারে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক সৈয়দ জালাল উদ্দীন আজাহারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মুহাম্মদ এনামুল হক ছিদ্দিকীর স ালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দীন।

    পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মান্নান। প্রধান বক্তা ছিলেন প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের আইন সচিব আ্যডভোকেট মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব স উ ম আবদুস সামাদ, আহলে সুন্নাত ওয়াল জমা’আত সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব আ্যডভোকেট মোছাহেব উদ্দীন বখতিয়ার, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর সভাপতি মুহাম্মদ নঈম উল ইসলাম, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সভাপতি মাওলানা উবাইদুল মোস্তফা কদম রসূলী, মাওলানা জুন্নুরাইন আলকাদেরী, নাছির উদ্দীন মাহমুদ, মুহাম্মদ এনামুল হক ছিদ্দিকী, শফিউল আলম, মাওলানা কাযী মুহাম্মদ খালেদুর রহমান হাশেমী প্রমুখ। পর্যালোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ফ্রন্ট নেতা মুহাম্মদ সাকুর মিয়া, সৈয়দ মুহাম্মদ মনিরুর রহমান খসরু, মুহাম্মদ হারুন সওদাগর, মুহাম্মদ কামাল পাশা চৌধুরী, মুহাম্মদ সেকান্দর মিয়া, মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ আইয়ুব আলী, মাওলানা আবদুল মালেক, মাওলানা মুহাম্মদ নাছির উদ্দীন,মোহাম্মদ এসকান্দর, মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ আবু তালেব, মাওলানা মোহাম্মদ সিরাজ উদ্দিন, মাওলানা মোহাম্মদ আলী মর্তুজা, যুবনেতা মুহাম্মদ এমরানুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ সিরাজ উদ্দীন, মুহাম্মদ এসকান্দর, মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক আনসারী, মাওলানা নুরুল আমিন হোছাইনী,মুহাম্মদ আনোয়ার, এম এ মনসুর, মুহাম্মদ অহিদুল আলম, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল হামিদ আরজু, এস এম মামুনুর রশিদ জাবের, এম ছগির আহমদ, মুহাম্মদ অছি উদ্দীন, মাওলানা মোহাম্মদ লোকমান হোসাইন, হাম্মদ নেজাম উদ্দীন, মুহাম্মদ ফয়সাল করিম চৌধুরী, মাওলানা মুহাম্মদ সালাহউদ্দীন, মুহাম্মদ দিদারুল ইসলাম, হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, মুহাম্মদ নাছির উদ্দীন রুবেল, মুহাম্মদ ফরিদুল আলম, এম সাইফুল ইসলাম নেজামী, মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন চৌধুরী, মুহাম্মদ মাছুমুর রশীদ, মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, মুহাম্মদ সাহেদুল আলম, মুহাম্মদ শফিউল আলম, মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, মুহাম্মদ আব্দুল কাদের মজিদ, মুহাম্মদ আলা উদ্দীন, আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মুহাম্মদ ফোরকান, মুহাম্মদ আকতারুজ্জামান,মুহাম্মদ শফিউল আকবর, মুহাম্মদ নাঈম উদ্দীন, মুহাম্মদ খোরশেদুল আলম, মুহাম্মদ মহিউদ্দীন।