পারিবারিক কবরস্থান ভেংগে প্রভাশালীদের রাস্তা করার অভিযোগ

    0
    250

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,০৯জুন: মানুষের জিবনের সর্ব শেষ স্থান হল কবরস্থান, আর তাই মানুষ জিবিত থাকা অবস্থায় চেষ্টা করে এক টুকরো কবরস্থানের জায়গা করার। আবার কবরস্থানের জায়গা ভেংগে প্রভাশালিরা প্রভাব খাটিয়ে নিজেদের চলা পেরার জন্য করে নেয় রাস্তা। তেমনি একটি কবরস্থান কালের শাক্ষি হয়ে আছে মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার টকরপুর ইউনিয়নে। ১৯৭৮ সালে লেবাজ মিয়া বহু কষ্ট করে পাশবতি কদর মিয়ার কাজ থেকে চার শতক জায়গা কিনে পারিবারিক কবরস্থান করেন।

    কিন্তু দৃঘ্যদিন পর হঠাৎ কদর মিয়ার ছেলে প্রভাবশালি তছকির মিয়ার  দারালো চোখে পরে কবরস্থানের উপরে,এলাকার বিভিন্ন বিচার বৈঠকে সারা না পেয়ে ১৯.০৫.২০১৫ইং তারিখে তছকির মিয় পিতা মৃত্য কদর মিয়া,গিয়াস মিয়া পিতা মৃত্য কদর মিয়া,জহুর মিয়া পিতা মৃত্য কদর  মিয়া,জব্বার মিয়া পিতা  সদর মিয়া,সাইরং মিয়া পিতা মৃত্য টনু মিয়া,মতাহির মিয়া পিতা মৃত্য হিরা মিয়া,মছব্বির মিয়া পিতা মৃত্য হিরা মিয়া,জাবেদ  মিয়া পিতা জহুর মিয়াসহ তাদের দলবল নিয়ে দা,লাঠি,লোহার খন্তি,দিয়ে কবরস্থানের উত্তর-দক্ষিন পশ্চিমদিকের বাউন্টারী ওয়াল জোরপুর্বক ভেংগে তাদের বাড়ির রাস্তা করে এবং কবরস্থানের ভিতরে থাকা ২টি গামাই গাছ,১টি শিমুল গাছ,২টি জাম গাছ কেটে নিয়ে যায়,এসম লেবাজ মিয়া সহ তার পরিবারের সবাই বাদাদিতে গেলে তছকির মিয়া ও তার সন্ত্রাসী বাহীনি লেবাজ মিয়াকে খুন খারাপির হুমকি দেয়।নিরীহ লেবাজ মিয়া গণপ্রজান্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলীর বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেন।

    সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসিন আলী রাজনগর উপজেলা নিবাহী কর্মকতা আইনু নাহার পান্না ও রাজনগর থানার ওসি সামসুদ্দোহার কে অনতিবিলেম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলেন ।

    এব্যাপারে সাংবাদিকরা তছকির মিয়া ও গিয়াস মিয়ার সাথে কথা বল্যে তছকির মিয়া ও গিয়াস মিয়া সাংবাদিকদের বলেন আমাদের জাগা তাই আমরা আমাদের মানুষ নিয়ে কবরস্থানের ওয়াল ভেংগে রাস্তা করেছি। সাংবাদিকরা তছকির মিয়া ও গিয়াস মিয়ার জাগার কাগজ দেখতে চাইলে ২দিন তারিখ করেও আসেনি।

    উলেখ্য তপশীল জেলা :মৌলভীবাজার ,থানা/উপজেলা :রাজনগর,মৌজা: আদমাবাদ,জে,এল,নং-১৯৬,বর্তমান আর,এস,খতিয়ান নং-৭৮,আর,এস,দাগ নং-৪৩৮,সাবেক চারা বর্তমান কবরস্থান ভুমির পরিমান ৪ শতক। বর্তমান আর,এস,জরিপেও নালিশা ভূমি আয়াছ মিয়া গং নামে রেকর্ড হয়েছে।