নবীগঞ্জে প্রতিপক্ষকে ইভটিজিং নাটকে ফাসোনোর অভিযোগ উঠেছে

0
205

আলমগীর মিয়া,নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) থেকেঃ মিথ্যা ইভটিজিংয়ের নাটক সাজিয়ে প্রতিপক্ষের লোককে ফাসানোর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মিথ্য ইভটিজিংয়ের নাটকে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে যায়, কুর্শি ইউনিয়নের বাংলা বাজার নামক স্থানে ইভটিজিং নাটকের মুলহুতা জনৈক ছাত্রী এনাতাবাদ গ্রামের নুনু মিয়ার লোকজন নাটকীয় ইভটিজিং সাজাপ্রাপ্ত মখলিছ মিয়ার চাচাতো ভাইদের উপর বিগত ২/৩ মাস পূর্বে হামলা চালায়। এ ঘটনায় মখলিছ মিয়ার চাচাতো ভাই মুমিন মিয়া বাদী থানায় ১০ জনকে আসামী করে নবীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই ঘটনার জনৈক ছাত্রী পিতা নুনু মিয়া এবং তার ভাই তছু মিয়া ১৯ দিন কারাভোগ করেন। জামিনে এসে প্রতিপক্ষের লোককে ফাসোনোর চেষ্টা লিপ্ত থাকে।
কুর্শি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদুর রহমান বিষয়টি নিষ্পত্তি করা চেষ্টা করলে বাদী পক্ষের লোকজন বিষয়টি আপোষে দেখবেন না বললে চেয়ারম্যান সহ আসামী বিভিন্ন মামলায় সহ নানা ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। ইতিপূর্বে কোন উপায় গত সোমবার চেয়ারম্যান কতিথ ইভটিজার কে জনৈক মেয়ের আপন ভাই মামলার আসামী ছাবির মিয়াসহ কয়েক জন লোক মিলে ধরে নিয়ে চেয়ারম্যান বাড়ীতে নিয়ে মারধর করার অভিযোগ রয়েছে। খবর পেয়ে মখলিছ মিয়ার ভাই আশিক মিয়া, আকলিছ মিয়া ছুটে গিয়ে তার ভাই লোক দিয়ে ধরে আনার কারন জানতে চান। চেয়ারম্যান কোন ব্যাখা দিতে রাজি নন। সকাল থেকে চেয়ারমানের বাড়ীতে মখলিছ মিয়ার নির্যাতনের খবর এলাকায় ছড়িয়ে বিষয়টি কে অন্যভাবে প্রবাহিত করতে এই ইভটিজিংয়ের নাটক সাজিয়ে তাকে ফাসানো হয়। সহজ সরল প্রকৃতির লোক মখলিছ মিয়াকে মিথ্যা ইভটিজিং নাটক করে ফাঁসানোর ঘটনায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য অলিউর রহমান বলেন,”মকলিছ মিয়া কিছুটা মানসিক প্রতিবন্ধী ,ঠিকমত কথার উত্তরে কথা বলতে পারেনা । ওর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ কষ্ট দায়ক ও বোধগম্য নয়।”