কমলগঞ্জে, ভোক্তা, অধিকার, আইন, জরিমানা, আদায়,

    0
    226

    কমলগঞ্জ প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে নিখোঁজের ৮ দিনেও উদ্ধার হয়নি একটি কিশোর। এ নিয়ে পরিবারের সদস্যরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন। জানা যায়, কমলগঞ্জ উপজেলার ১নং রহিমপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামের দরিদ্র অদৈত্য মালাকারের ছেলে আকাশ মালাকার (১৪) গত ১৫ অক্টোবর তারিখে শারদীয় দুর্গাপূজা দেখতে বাড়ি থেকে বের হয়।

    এরপর সে আর বাড়িতে ফিরে আসেনি। পরিবারের সদস্যরা সকল আত্মীয় স্বজন ও সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ খবর না পেয়ে ছেলেটির সন্ধ্যান পাননি। হারিয়ে যাবার সময় ছেলেটির পড়নে ছিল কালো রংয়ের গেঞ্জি ও আকাশী রংয়ের পেন্ট। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হারিয়ে যাওয়া ছেলেটি মানসিক ভারসাম্য ছিল।
    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মুঠোফোনে আলাপকালে হারিয়ে যাওয়া ছেলের পিতা অদৈত্য মালাকার জানান, আমার তিন ছেলের মধ্যে আকাশ সবার বড়। সে কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। পূজা দেখতে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি।
    এ ঘটনায় নিখোঁজ ছেলের পিতা অদৈত্য মালাকার বাদী হয়ে গত ২০ অক্টোবর কমলগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী (জিডি) করেন। ছেলেকে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন।
    কমলগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) সুধীন চন্দ্র দাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেকমলগঞ্জ প্রতিনিধি:মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আল-আমিন এর নেতৃত্বে গত সোমবার উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন বিরোধী অভিযান পরিচালিত হয়।

    উক্ত অভিযানে মেয়াদ উর্ত্তীণ খাদ্য পণ্য বিক্রয় করা, মূল্য তালিকা না রাখা, ওজনে কম দেওয়া, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লাইসেন্স না নেওয়াসহ বিভিন্ন অপরাধে ইয়াকুব এন্ড সন্সকে ৩ হাজার টাকা, মেসার্স আলম ব্রাদার্সকে ২ হাজার টাকা, হাসান এন্টারপ্রাইজকে ৬ হাজার টাকা, রুবেল মিয়ার ফলের দোকানকে ৩ শত টাকাসহ মোট ১১ হাজার ৩ শত টাকা জরিমানা আরোপ ও তা আদায় করা হয়। এ সময় সহযোগীতায় ছিলেন কমলগঞ্জ থানার পুলিশ ফোর্স।

    সোমবার রাতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আল-আমিন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এর সত্যতা নিশ্চিত করেন।