ইহুদি পাঁয়তারায় পাতানো বোমায় টুইন-টাওয়ার ধবংস!

    0
    260

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,১১সেপ্টেম্বর,ডেস্ক নিউজঃ    আজ ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার ১৬ তম বার্ষিকী। ১৬ বছর আগের এই দিনে আমেরিকার নিউইয়র্কে বিশ্ব-বাণিজ্য কেন্দ্রের টুইন-টাওয়ার ভবন কথিত ছিনতাই-করা দুই বিমানের আঘাতে ধ্বংস হয়ে যায় এবং মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরেও চালানো হয় বিমান হামলা।

    মার্কিন সরকার এই হামলার জন্য আলকায়দা ও তার নেতা ওসামা বিন লাদেনকে দায়ী করে। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই ঘটনার পর ক্রুসেডের ডাক দিয়ে পরে ব্যাপক নিন্দাবাদের মুখে তার এই আহ্বান ফিরিয়ে নেন।

    এই ঘটনার অজুহাতে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ধর্মান্ধ খ্রিস্টানদের ঐতিহাসিক ক্রুসেডের পরোক্ষ পুনরাবৃত্তি জোরদার করা হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। বিশেষ করে মার্কিন সরকার এ ঘটনার কিছু দিন পরই সন্ত্রাসী দল আলকায়দা ও সহযোগী তালেবান গোষ্ঠীকে দমনের নামে আফগানিস্তানে ধ্বংসাত্মক হামলা চালিয়ে সেখানে দখলদারিত্ব কায়েম করে এবং কিছুকাল পর ২০০৩ সালে ইরাকেও একই কাজ করে।

    অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন ১১ সেপ্টেম্বরের ওই হামলা ছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই ও ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদেরই কাজ। আর এ কাজে ব্যবহার করা হয়েছে পাইলটবিহীন দুই বিমান। ওই বিমানগুলো ছিনতাই করা হয়েছিল বোস্টন বিমানবন্দর থেকে। দৃশ্যত দু’টি বিমান টুইন টাওয়ারে আঘাত হেনেছে বলে ভিডিওতে দেখানো হলেও বাস্তবে ওই দুই ভবনে আগে থেকেই বিস্ফোরক পেতে রাখা হয়েছিল এবং ওইসব বিস্ফোরকের বিস্ফোরণেই ভবন দু’টি ধ্বংস হয়ে যায় বলে বিশেষজ্ঞ ও গবেষকদের অনেকেই মত প্রকাশ করে আসছেন।

    ১১০ তলা উঁচু টুইন টাওয়ার ধসে পড়ায় নিহত হয়েছিল প্রায় তিন হাজার মার্কিন নাগরিক এবং তাতে কোনও ইহুদি মারা যায়নি যদিও সেখানে চাকরি করত শত শত ইহুদি। বলা হয় মার্কিন ইহুদিরা নিয়মিত সেখানে যাওয়া-আসা করলেও সেদিন তাদের কেউই সেখানে যায়নি এবং তারা আগ থেকেই সম্ভাব্য হামলার খবর পেয়ে থাকবেন।

    মার্কিন ইতিহাস বিষয়ের অনেক বিশেষজ্ঞ বলে থাকেন নিজেরাই গোপনে নানা হামলা চালিয়ে অন্যের ওপর দোষ দেয়ার সুদীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে মার্কিন শাসক ও শোষকদের।(আপডেট আসছে)ইরনা