যৌন কাজ ফুরিযে গেলে তাদের মেরে ফেলত “লি” !

    1
    414

    আমারসিলেট24ডটকম,২২জানুয়ারীঃ  ২০০৯ সালে লি হাওয়ের বাড়ির বেসমেন্ট থেকে উদ্ধার হয় দুই নারীর মৃতদেহ। বাড়ির মালিক লি বলেছিলেন, তিনি নাইট গার্ডের কাজ করেন না তাই ঠিক জানেন না রাতে তাঁর বাড়ির বেসমেন্টে কে বা কারা এসে এই মৃতদেহগুলি রেখে গেছেন। তখনও বোঝা যায়নি, কত নির্মম তার এই কাহিনি এরপরই তা ফাঁস হতে চলেছে।
    তদন্তের পর জানা গেছে,৩৬ বছর বয়স্ক “লি” আসলে মহিলাদের জোর করে আটকে যৌন ক্রীতদাস হিসাবে কাজে লাগাত। কাজ ফুরিযে গেলে তাদের মেরে ফেলত। এমনভাবেই ৬ মহিলাকে প্রলোভন দেখিয়ে কাজের নামে নিজের বাড়ির বেসমেন্টে আটকে রাখে লি। তাদের পর্নগ্রাফির কাজে ব্যবহার করতে সে, কারও সঙ্গে বিকৃত যৌনতা চালিযে যেত অবিরাম। ২১ মাস ধরে এই ৬ নারীকে আটকে রেখেছিল সে। কিছুতেই যাতে তারা পালাতে না পারে তার জন্য সে সাতটা লোহার দরজা তৈরি করেছিল। ওই ছয় মহিলার মধ্যে পাঁচজনই ছিলেন দেহ ব্যবসায়ী। তাঁদের বয়স ১৭ থেকে ২১ এর মধ্যে
    তার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।খবর জিনিউজ,