হবিগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ শোভাযাত্রা

    0
    230

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,২৬নভেম্বর,হবিগঞ্জঃ   জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় সারা দেশের ন্যায় হবিগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ ও শোভাযাত্রা সহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে পালিত হয়েছে।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল” রেজিস্ট্রারে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে “বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের” স্বীকৃতি লাভ করায় সারাদেশে ন্যায় হবিগঞ্জে বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়েছে।
    শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১০টায় নিমতলা কালেক্টরেট প্রাঙ্গণ থেকে বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ হয়ে নিম তলায় এসে শেষ হয়।
    হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্মরণকালের বৃহৎ (সোয়া দুই কিলোমিটার) র্যালীতে নারী সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মনীষ চাকমা, পুলিশ সুপার বিধান ত্রিপুরা, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক সফিউল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ফজলুল জাহিদ পাবেল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আসম শামসুর রহমান ভূঁইয়া, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তারেক মোঃ জাকারিয়া, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কুদ্দুছ আলী সরকার, সাবেক পৌর চেয়ারম্যান শহীদ উদ্দিন চৌধুরী, নবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী পাঠান, হবিগঞ্জ প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি চৌধুরী মোহাম্মদ ফরিয়াদ, জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট লুৎফুর রহমান তালুকদার, জেলা ্আনসার বিডিপি’র কমান্ডার মোঃ সাইফুল্লাহ রাসেল পিএএম, জেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক অনুপ কুমার দেব মনা, অ্যাডভোকেট আবল ফজল, অ্যাডভোকেট নিলান্দ্রী শেখর টিটু, জেলা পরিষদ প্যানেল চেয়ারম্যান নুরুল আমিন ওসমান, জেলা পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ, হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ ফখরুজ্জামান,জনকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি রফিকুল হাসান চৌধুরী তুহিন, সিবিএ নেতা শাহ জয়নাল আবেদীন রাসেল, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আহ্বায়ক গউছ উদ্দিন চৌধুরী, সদস্য সচিব পংকজ কান্তি দাশসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, বীরমুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, সুশীল সমাজ, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রন করেন।
    এর আগে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। র্যালী শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    এর আগে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
    এছাড়া বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের উপর ৩টি গ্রুপে রচনা ও কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে সাংকৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

    (মাধবপুর)

    এ উপলক্ষ্যে শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
    শোভাযাত্রার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, আওয়ামীলীগ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষার্থী সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার কয়েক শতাধিক লোক অংশ গ্রহণ করেন।
    এতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোকলেছুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি শাহ মোঃ মুসলিম, সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান, সহ-সভাপতি কামেশ রঞ্জন কর, যুগ্ম সম্পাদক তাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার নুরুল ইসলাম, ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল মালেক, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শ্রীদাম দাশগুপ্ত, মুক্তিযোদ্ধা সুকোমল রায়, দুর্নীতি দমন কমিটির সভাপতি জীবনকৃষ্ণ বণিক, চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান, চেয়ারম্যান আপন মিয়া, চেয়ারম্যান ফারুক পাঠান, শিক্ষক মুছা মিয়া, যুবলীগ নেতা সাব্বির হাসান প্রমুখ।

    ( চুনারুঘাট )

    বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ডকুমেন্টারী হেরিটেজ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় চুনারুঘাটে স্মরণকালের আনন্দ র্যালী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    শনিবার সকাল থেকেইে বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে নানা সংগঠন খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে লোকজন শহরে আসতে থাকে। সকাল ১০টার পুর্বেই পুরো শহর যেন লোকে লোকারন্য হয়ে পড়ে।
    সকাল ১০টায় হাতি ঘোড়া, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও বাংলার কৃষকের নানা আয়োজনে র্যালীটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে স্থানীয় শহীদ মিনারে এসে মিলিত হয়।
    এতে নেতৃত্ব দেন সংসদ সদস্য এডভোকেট মাহবুব আলী, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আবু তাহের ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাইজার মোহাম্মদ ফারাবী।
    আনন্দ র্যালীতে উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা আওয়ামীলীগ, বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন অংশ নেয়।
    এর পুর্বে স্থানীয় শহীদ মিনারে উপজেলা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামীলীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেয়।
    আমাদের নবীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কোর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার-এ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে বিশ্বপ্রামান্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করায় দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্যে নবীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিশাল আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    শনিবার সকালে উপজেলা পরিষদের সামন থেকে বিশাল এই বন্যার্ঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে।
    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাজিনা সারোয়ারের সভাপতিত্বে শোভাযাত্রায় অংশ নেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য মুনিম চৌধুরী বাবু, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট আলমগীর চৌধুরী, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আতাউল গনি ওসমানী, মুক্তযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আব্দুর রউপ, থানার অফিসার ইনচার্জ এস এম আতাউর রহমান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার নূর উদ্দিন বীর (প্রতিক), উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ইমদাদুর রহমান মুকুল, সাধারন সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক ওবায়দুল কাদের হেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ মিলু, জেলা পরিষদ সদস্য আব্দুল মালিক,
    পৌরসভার প্যানেল মেয়র-১ এটিএম সালাম, উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নারায়ন রায়, সাধারন সম্পাদক উত্তম কুমার পাল হিমেল, ইউপি চেয়ারম্যান আলী আহমেদ মুছা, নজরুল ইসলাম, আশিক মিয়া, বজলুর রশীদ, মুহিবুর রহমান হারুন, ছাইম উদ্দিন, সত্যজিত দাশ, যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক লোকমান আহমেদ খাঁন, খয়রুল ইসলাম চৌধুরী, রাব্বি আহমেদ চৌধুরী মাক্কু, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নির্মেলেন্দু দাশ রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক ওহি দেওয়ান চৌধুরী, , আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ আব্দুস সামাদ, ডাঃ চম্পক কিশোর শাহা, মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি দিলারা হোসেন, নিলূফা ইসলাম, দুলাল চৌধুরী, কাউন্সিল আলাউদ্দিন, বাবুল দাশ, আব্দুস সালাম, জাকির হোসেন, ফারজানা আক্তার পারুল, সৈয়দা নাছিমা, রোকেয়া বেগম, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি আমিনুর রহমান চৌধুরী সুমন,প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি সরওয়ার শিকদার, সাধারন সম্পাদক সলিল বরণ দাশ, শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক রুবেল মিয়া, শিক্ষক কাঞ্চন বনিক, দৈনিক বিবিয়ানার বার্তা সম্পাদক মতিউর রহমান মুন্না, জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি খূর্শেদুল আম মফিজ, গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী সাহেল, আবুল হোসেন, মহিনুর রহমান ওহি প্রমুখ।
    এ দিনটি উদযাপনের লক্ষে সকালে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়, জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের জন্য দোয়া করা হয়, পরে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মুক্তিযুদ্ধভভিত্তিক চলচ্চিত্র (ওরা ১১ জন) প্রদর্শন করা হয়। শেষে গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত চিত্রাঙ্গন প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার তুনে দেন অথিতিবৃন্দ। শোভাযাত্রায় ১৩ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে পৃথক ব্যানার নিয়ে এবং পৌরসভার প্যানেল মেয়রের নেতৃত্বে পৌর পরিষদের ব্যানার নিয়ে অংশ নেন।
    প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি মুনিম চৌধুরী বাবু বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ আজ আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃতি লাভ করায় রাজাকার আলবদরা ইর্ষান্বিত হয়ে মুখ চুলকাচ্ছে। তাই এেদর পরিহার করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান।

    ( বাহুবল )

    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর “মেমোরি অব দ্য ওয়াল্ড” ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার-এ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে বিশ্বপ্রামান্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় সারা দেশের ন্যায় বাহুবল উপজেলা প্রশাসন আনন্দ শোভাযাত্রাসহ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা পালন করে।
    শনিবার সকালে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের অংশগ্রহণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আনন্দ শোভাযাত্রা, বঙ্গবন্ধুর উপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শণী, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কাবাডি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
    দিনব্যাপী উক্ত আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল হাই, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জসীম উদ্দিন, সহকারি কমিশনার (ভূমি) রফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুন নূর মানিক, সহ-সভাপতি শাহ আহমেদ আওলাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান চৌধুরী টেনু, সাইফুদ্দিন লিয়াকত, শামছুদ্দিন তারা মিয়া ও ফেরদৌস আলম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ডা. আবুল হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আহ্বায়ক মোঃ শামীম আহমেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক শামীনুর রহমান, বাহুবল মডেল প্রেস ক্লাব সভাপতি মোঃ নূরুল ইসলাম নূর, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বশির আহমেদ ও সুহেল আহমেদ কুটি, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম জমশের, জিতু মিয়া, প্রভাষক আফতাব উদ্দিন, নারায়ন চন্দ্র পাল, মখলিছুর রহমান, এম এ মজিদ তালুকদার, সন্ত্রাস-দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোছাব্বির শাহিন, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক অলিউর রহমান অলি, যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাহিদ আলী, কৃষকলীগ সাধারণ সম্পাদক শেখ সুহেল আহমেদ, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডা. বাবুল কুমার দাশ, কৃষি অফিসার রেজাউল করিম, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশিষ কর্মকার, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ হোসেন শাহ, সমবায় কর্মকর্তা মমতাজুর রহমান, বাহুবল কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রব শাহিন, আলিফ সোবহান চৌধুরী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, ডিএনআই মডেল হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক প্রনয় চন্দ্র দেব, শিক্ষক সমরেশ ভট্টাচার্য্য ও মডেল প্রেস ক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক ফয়সল আহমেদ চৌধুরী তাইনুছ প্রমুখ।

    ( বানিয়াচং )

    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ উইনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় অানন্দ শোভাযাত্রা ও অালোচনা সভা অনুষ্টিত হয়েছে।
    শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পনের মধ্য দিয়ে এ অানন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়।
    শোভাযাত্রাটি উপজেলা সদরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিন করে অাবার উপজেলা পরিষদ প্রঅঙ্গনে এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্থরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
    পরে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ উপলক্ষে এক অালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অালোচনা সভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেন। সবশেষে প্রজেক্টরের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’ প্রদর্শন করা হয়।

    (শায়েস্তাগঞ্জ)
    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ ই মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ ঘোষণা করায় আনন্দ র্যালি করেছে শায়েস্তাগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
    শনিবার সকাল ১০টায় হবিগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শায়েস্তাঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে র্যালি টি নিয়ে শহরের প্রধাণ সড়ক দিয়ে রেল পার্কিং পর্যন্ত ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে।
    বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের অভিভাবকদের আয়োজিত এই র্যালিতে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি অভিভাবক সদস্য সাংবাদিক সৈয়দ আখলাক উদ্দিন মনসুর, আব্দুল্লাহ আল-মামুন, শিউলি বেগম, শিক্ষক সাজ্জাত মিয়া সাজু, আলী হায়দার সেলিম, শাহরিয়া চৌধুরী ডালিম, আজিজুর রহমার লিটন, ফয়সল আহম্মেদ, মোঃ সোয়েব, দেব যানী ধর, অঞ্জনা দত্ত সহ পাঁচ শতার্ধিক ছাত্রী র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। র
    র্যালি শুরুর আগে বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক জালাল আহাম্মেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ সমর্থক এবং পরস্পরের পরিপুরক। তার আদর্শ যুগযুগ ধরে আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের চেতনাকে লালন করতে অমিত অনুপ্রেরনার অনিঃশেষ উৎস হয়ে থাকব। জাতির জন্য তাঁর অবদানে তিনি সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ট বাঙালি ও বাঙালি জাতির জনক। ১৯৭১ সালে ৭ই মার্চ তিনি যে ভাষণ দেন তা শুধু বাঙালি জাতিকেই নয়, বিশ্বের নিপীড়িত, মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতার পথে অনুপ্রাণিত করছে। ইউনেস্কো কর্তৃক সেই ভাষণকে বিশ্ব প্রমাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি প্রদানের কালজয়ী গুরুত্বকেই প্রতিষ্ঠিত করেছে।