শার্শার নির্বাহী অফিসের নাজির কফিল মাহমুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    0
    276

    আমারসিলেট24ডটকম,১৯জানুয়ারী, এম ওসমানঃ যশোরের শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের নাজির কফিল মাহমুদের বিরুদ্ধে শার্শা প্রকৌশলী অফিসের নামে ৫০ হাজার টাকার চেক উত্তোলন পূর্বক আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।

    শার্শা উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের স্মারক নং এলজিইডি/উঃপ্রঃ/শাঃযঃ/২০১৪/৬২৮, তাং ২২/১২/১৪ প্রকৌশলী কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, শার্শা উপজেলা উন্নয়ন তহবিলের আওতায় আনুসঙ্গিক বিলের বিপরীতে উপজেলা প্রকৌশলীর অনুকূলে ইস্যুকৃত চেকের অর্থ অবৈধভাবে উত্তোলন পূর্বক আত্মসাত করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    অভিযোগে আরও জানা গেছে, উপজেলা উন্নয়ন তহবিলের আওতায় ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে গৃহীত স্কিম বাস্তবায়নের প্রয়োজনে নীতিমালা অনুযায়ী ২ টি আনুসঙ্গিক বিল কিছুদিন পূর্বে প্রেরণ করেন। এ খাতে গৃহীত স্কিমের দরপত্র গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন থাকায় জরুরি অর্থ প্রয়োজনে বিল ২টি দ্রুত প্রদানের জন্য কয়েকদফা অনুরোধ জানান প্রকৌশল অফিস। এ জন্য গত ১৭/১২/১৪ তারিখ বিল ২ টি পাশ হয়। এ ক্ষেত্রে বিলের দাবিদারকে একাউন্ট পে চেক প্রদানের নিয়ম থাকলেও নির্বাহী অফিসের নাজির কফিল মাহমুদ উপজেলা প্রকৌশলীর অনুকূলে বেয়ারার চেক ইস্যু করেন। তিনি এ চেকটি উপজেলা প্রকৌশলী অধিদফতরের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীর নিকট হস্তান্তর করেননি।

    শার্শা প্রকৌশলী অফিস চেকের বিষয়ে জানতে পারেন নির্বাহী অফিসের নাজির কফিল মাহমুদ গত ১৭/১২/১৪ তারিখ ব্যাংক থেকে ইস্যুকৃত চেকের ৫০ হাজার টাকা অবৈধভাবে উত্তোলন করে আত্মসাত করেছেন। এ ব্যাপাবে তদন্ত সাপেক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় এম পি, নির্বাহী প্রকৌশলী, এলজিইডি যশোর, শার্শা নির্বাহী অফিসার ও শার্শা কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন শার্শা প্রকৌশলী অফিস।

    এ ব্যাপারে জানার জন্য শনিবার বিকালে শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের নাজির কফিল মাহমুদের কাছে জানতে চাইলে আমি কোন টাকা আত্মসাত করেনি।