যুব সমাজকে অসাম্প্রদায়িক ধারা রাখতে সোচ্চার থাকতে হবে

    0
    224

    আমার সিলেট  24 ডটকম,অক্টোবর ২০০৬ তৎকালীন জামাত-বিএনপি জোট সরকারের আমলে যুব মৈত্রী নেতা শহীদ রাসেলকে লক্ষ্য করে গুলি ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দিনে-দুপুরে হত্যা করে। শহীদ রাসেল আহমেদ খান-এর ৭ম মৃত্যুবার্ষিকীতে আজ ২৯ অক্টোবর বিকেল ৩.৩০ মিনিটে শহীদ রাসেলের জীবনদান-অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও যুব সমাজের করণীয়শীর্ষক স্মরণসভা সেগুনবাগিচাস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে সংগঠনের সভাপতি মোস্তফা আলমগীর রতনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণসভায় আলোচনা করেন ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য জননেতা ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য জননেতা নুর আহমদ বকুল, বাংলাদেশ আওয়ামী যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, যুব মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক সাব্বাহ আলী খান কলিন্সসহ জাতীয় যুব নেতৃবৃন্দ।

    স্মরণসভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণহীন সমাজ ব্যবস্থার চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে যুব মৈত্রী নেতা রাসেল সেই দিন পতাকা হাতে জীবনদান করেছিলেন। জামাত-বিএনপি দেশকে ধ্বংস ও জনজীবনকে জিম্মি করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তিকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে এদেশের যুব সমাজকে অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে রাজপথে সোচ্চার থাকতে হবে। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, সৎ রাজনীতির জলন্ত উদাহরণ শহীদ রাসেল। তৃণমূল থেকে উঠে আসা গণতান্ত্রিক শোষণহীন সমাজ বদলের আদর্শকে আকড়ে ধরেছিলেন। যুব সমাজ ও যুব মৈত্রীকে শহীদ রাসেলের জীবন আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে সংঘঠিত ও অধিকার আদায়ের লড়াই সংগ্রামে এগিয়ে নিতে হবে।