মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ জরুরী

    0
    225

    “চট্টগ্রামের হালিশহরের  ঈদগাহ বউবাজার  এলাকায় জামায়াত শিবিরের নাশকতাকারী ও শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী নেছারের গ্রেফতার দাবি”

    আমারসিলেট24ডটকম,১৩মার্চঃ পুলিশ র‌্যাব কে ফাঁকি দিয়ে সংবাদ পত্রের আড়ালে  নেছারের মত অশিক্ষিত কিছু সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজ,অস্র ব্যবসায়ী,খুনী,চোর,চোরাকারবারী কাজের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে বেশ কিছু অপরাধীর বিরুদ্ধে। চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের পাহাড়তলী থানা ও হালিশহর থানা পুলিশের সূত্রে জানা গেছে চট্টগ্রামের এক সময়কার শীর্ষ সন্ত্রাসী,খুনী,মাদক ব্যবসায়ী নেছার আহাম্মদ বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযোগ তিনি তার ঠিকানা  রামপুরা,বউবাজার,ঈদগাঁ ফয়েজ কমিশনার লেইন এ,নেছারের  দোতলা বাড়ীতে ঢাকার একটি জাতীয় দৈনিকের সাইন বোর্ড লাগিয়ে দাপটের সাথে মাদক ফেন্সিডিল,ইয়াবা,হিরোইন নেশার আস্তানা গড়ে তুলেছেন।নেছারের অস্তানায় বিভিন্ন সময়ে নেশা করতে আসতে দেখা যায় কিছু মহিলা,র‌্যাবের অসাধু কর্তা,পুলিশ,গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন,জামায়াত,বিএনপির ক্যাডারদের। জামায়াতের শীর্ষ ক্যাডার বোমা তৈরী ও শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী নেছার কক্সবাজার ,রামু,উখিয়ার সাংসদ বদির ভাই থেকে ইয়াবা টেবলেট এনে চট্টগ্রাম মহানগরে খুচরা মূল্যে কোটি টাকায় বিক্রি করে আসছেন বলে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর ছাবের সওদাগর বলেন।মাদক নেশা ও মাদক বিক্রি করার দায়ে নেছার আহাম্মদ ও তার ছেলেকে কয়েকবার এলাকাবাসী গণধোলাই দিয়ে পুলিশে তুলে দিলেও তার বড় ভাই সাবেক কমিশনার ফয়েজ আহাম্মদ এর কারনে পুলিশের হাত খেকে রক্ষা পায় বলে এলাকাবাসী জানিযেছেন।স্থানীয় প্রতিবাদী যুবক মিলন বলেন  নগরীর হালিশহর থানাধীন নয়াবাজার বাগানবাড়ীতে নেছার এক অসহায় ব্যক্তির জায়গা দখল করে তার একটি অস্তানা গড়ে তুলেছেন ,সেখানে একটি রুমে টর্চার সেল,একটি রুমে পুরুষ,মহিলা ,বোমা তৈরীর আস্তানা সহ সমাজের দাগী অপরাধীদের মাদক নেশার রুম, একটি রুমে মহিলাদের এনে মাদক নেশায় জড়িত করে জোরপূর্বক তাদের ছবি ক্যামেরা বন্দী করে তাদের পরিবার থেকে চাঁদাদাবী করে থাকে নেছার । নেছারের নিকট বেশ কয়েকটি খালী ষ্ট্যাম্প রয়েছে যাতে মানুষকে ফাঁদে ফেলে সই স্বাক্ষও নিয়ে তাকে নেছার। নেছারের নিজ বাসা ও তার আস্তানায় কোটি টাকার চোরাই জাহাজ এর মালামাল রয়েছে বলে জানা গেছে। সন্ত্রাসী নেছার তার এ আস্তানায় রাতে বসে সব ধরণের নাশকতা মূলকর্ কান্ডের পরামর্শ দিয়ে থাকেন জামায়াত শিবিরের ও বিএনপির  দাগী সন্ত্রাসীদের-দৈনিক সরেজমিন ও আজকের প্রভাত নামের সংবাদ পত্রের ষ্ট্রীকার লাগিয়ে গাড়ী ব্যবহার করে পুলিশের সহযোগীতায় মাদক ও অস্ত্র পাচারের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে চট্রগ্রাম নগরীর হালিশহর থানাধীন বউবাজার এর সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফয়েজ আহাম্মদ এর সন্ত্রাসী ভাই নেছারের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড থাকার বিষয়ে এলাকার লোকজন পুলিশের নিকট বার বার আবেদন করেও তেমন সুফল পায়নি বলে আওয়ামীলীগ নেতা ছাবের সওদাগর জানায়।নেছার মূলত পেশাধারী সন্ত্রাসী ও জামায়াত শিবিরের ক্যাডার নিয়ন্ত্রনকারী। নেছারের নিকট দেশী ও বিদেশী আগ্নেআস্ত্র থাকলে তাকে পুলিশ এখনো গেস্খফতার না করায় এলাকাবাসী আতংকের মধ্যে রয়েছেন।নেছারকে গেস্খফতার ও তার আস্তনা উচ্ছেদ করতে সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও পুলিশের আইজিপির সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকাবাসী।বিএনপি ও জামায়াতের ক্যাডার আবুতাহের সিদ্দিকী,র সাথে পরিকল্পনা মিটিং এ যোগদান করতে দেখা যায় সন্ত্রাসী নেছারকে। জাকির নামের র‌্যাবের এক সোর্স বলেন নেছার মূলত একজন খুনী,তার কাছে বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে এসব অস্ত্র জামায়াত ক্যাডারদের নিকট ভাড়া দিয়ে বাড়তি আয় করেন।জাকির আরো বলেন অধিকাংশ পুলিশ ও নগরীর শীর্ষ সন্ত্রাসীরা প্রায় রাতে নেছারের আস্তানায় আসেন,কেউ টাকার জন্য,কেউ ব্যবসার জন্য,কেউ নেশা করতে। সমাজের এ ভয়ংকর অপরাধী যদি টাকার বিনিময়ে জাতীয় পত্রিকার কথিত নির্বাহী সম্পাদক ছাড়া রিপোর্টার ইউনিটির সভাপতি পরিচয় দিয়ে সংবাদ পত্রের ষ্টীকার নিজ প্রাইভেট কারে সংবাদ পত্র ষ্ট্রীকার  লাগিয়ে মাদক ও অস্ত্র পাচারে জড়িত নেছার বাহিনী। নেছারের মাদক ব্যবসা বন্ধ সহ তার সকল অপরাধী কর্মকান্ড তদন্ত করে দেশের আইনানুযায়ী পদক্ষেপ নিয়ে তাকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।