আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,০৪ ফেব্রুয়ারীঃ জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট বলছে সরকারি কোন পরিসংখ্যান না থাকলেও বিশ্ব পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে ২০১০ সালে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা ছিল আট লাখ।২০১৫ তে এসে সেটা বেড়ে হয়েছে ১৪ লাখ।
পরীক্ষা করে যেদিন ধরা পড়লো তার সাতদিনের মধ্যে অপারেশন হয়ে গেলো। এমনকি কেমোথেরাপিও দিতে হয়নি।সুফিয়া বেগমবিশেষজ্ঞরা অবশ্য বলছেন বাংলাদেশে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে।স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা নিয়েছেন গাইবান্ধার সুফিয়া বেগম।
বিবিসি বাংলার আজ সকালের অধিবেশনে নিজের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেন তিনি।
কিভাবে বুঝতে পেরেছিলেন সমস্যাটি জানতে চাইলে তিনি বলেন, “প্রথমে বুঝতে পারিনি। একটু ব্যথা করতো। মেয়ের কাছে ছিলাম। তো পরে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলো। তারা পরীক্ষা করলেন”।”পরীক্ষা করে যেদিন ক্যান্সার ধরা পড়লো তার সাতদিনের মধ্যেই আমার অপারেশন হয়ে গেলো”।তিনি বলেন, “২০০৭ সালে প্রথম স্টেজে ধড়া পড়েছে আমার। এমনকি কেমোথেরাপিও দিতে হয়নি”।
অপারেশনের পর তাঁর জীবনযাত্রায় কোন পরিবর্তন এসেছিলো জানতে চাইলে সুফিয়া বেগম বলেন, “ পরিবর্তন তেমন একটা বুঝতে পারিনি। ব্যায়াম করতে হচ্ছে ও ঔষধগুলো নিয়মিত খেতে হয়েছে”।তিনি জানান এখন অবশ্য আর তাকে তেমন ঔষধ খেতে হয়না”।
ক্যান্সার ধরা পড়ার পর পরিবারের সদস্যদের মনোভাব কেমন ছিল এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “সবাই প্রথমে ভয় পেয়ে গেলো। কিন্তু অপারেশনের পর তাদের ভয় কেটে গেছে। ডাক্তারও বললো আর কোন অসুবিধা নেই। দেড় মাস হাসপাতালে ছিলাম”।
তিনি জানান এখন অবশ্য আর তাকে তেমন ঔষধ খেতে হয়না”।
ক্যান্সার ধরা পড়ার পর পরিবারের সদস্যদের মনোভাব কেমন ছিল এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “সবাই প্রথমে ভয় পেয়ে গেলো। কিন্তু অপারেশনের পর তাদের ভয় কেটে গেছে। ডাক্তারও বললো আর কোন অসুবিধা নেই। দেড় মাস হাসপাতালে ছিলাম”।বিবিসি।