ওই শিশুর বাবা ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণ করেছিল
আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,২৩অক্টোবরঃ এ কোন কল্প কাহিনী নয় ! বাস্তব ঘটনা। ভারতের একটি রাজ্যে বারবার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তাদের ব্যর্থতার কারনে গুলিয়ে যাচ্ছিল পুরো বিষয়টা। পুনঃ তদন্ত শুরু হয় ৫ বছরের এক শিশু নিখোঁজের ঘটনা দিয়ে। পরে তা প্রতিশোধের জেরে খুনের আকার নেয় বলে তদন্তে উঠে আসে। পুলিশ সূত্রে খবর, ১৩ বছরের এক কিশোরী ৫ বছরের এক শিশুর গলা কেটে খুন করেছে। কারণ, ওই ৫ বছরের শিশুর বাবা ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণ করেছিল।
তদন্তে উঠে এসেছে যে, এই ঘটনার সূত্রপাত গত মঙ্গলবার। ভারতের হোয়াইটনার খাইয়ে এক ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণ করে এক ব্যক্তি। এর পর প্রতিশোধ নিতে ওই কিশোরী ধর্ষক ৫ বছরের ছেলে অমিতকে গলা কেটে খুন করে। গলা কেটে খুন করার সঙ্গে সঙ্গে একটি নির্জন গুদামে নিয়ে গিয়ে বস্তা বেঁধে জ্বালিয়ে দেয় দেহটি।
জানা গেছে- মৃত শিশুর নাম অমিত। গত বুধবার অমিত নিখোঁজ বলে পুলিশের কাছে মামলা করে অমিতের বাবা রিঙ্কু। এর পরেই তদন্তে নামে পুলিশ। সেই মতোই গত বৃহস্পতিবার পুলিশ কুকুর অমিতের পোড়া দেহ খুঁজে বার করে। এর পরেই সামনে আসে ধর্ষণের ঘটনা। দুই পরিবারের তরফে খুন ও ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিশোরীটিকে পুলিশ নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে জানা গেছে।সূত্র:ওয়েবসাইট।