চুনারুঘাটে যু’লীগ নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সভা

    0
    232

    আমার সিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,২৯জুলাই,হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের  চুনারুঘাট উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আলহাজ্ব লুৎফুর রহমান চৌধুরী উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভা করেছে উপজেলা যুবলীগ।

    শনিবার (২৯ জুলাই) সকাল ১১টায় চুনারুঘাট পৌর শহরের একটি র্যালী বের করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে স্থানীয় মধ্যবাজারে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    প্রতিবাদ উপজেলা যুবলীগ সহ-সভাপতি দেওয়ান লুৎফুরের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী কেএম আনোয়ারের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন-জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও আন্তার্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের কার্যকারী কমিটি সদস্য মিছির আলী, উপজেলা যুবলীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইমান আলী, উপজেলা সেচ্চাসেবকলীগ সেক্রেটারী ও ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবেদ হাসনাত চৌধুরী সনজু, উপজেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ন-সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান শামছুজ্জামান শামীম, উপজেলা যুবলীগ যুগ্ন-সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান তরফদার সবুজ, তাজুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক ফারুক মাহমুদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান রিপন, সেক্রেটারী সাইফুল আলম রিপনসহ আওয়ামীলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ, শ্রমিকলীসহ যুবলীগ ১০টি ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    প্রতিবাদ সভায় বক্তরা বলে আগামী ২৪ ঘন্টার ভিতরে মামলার পলাতক আসামী হারুন ও রিপনকে গ্রেফতাররে করে আইনে আওতায় এনে শাস্তি দাবী জানান। না কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারী দেন।
    উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফুর রহমান চৌধুরী ঢাকা থেকে ফেরার পথে শায়েস্তাগঞ্জ নতুন ব্রীজ এলাকায় খাইরুল ইসলামসহ ৩ যুবক তার উপর হামলা চালায়। এ সময় স্থানীয় জনতা এগিয়ে আসলে যুবকরা পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার সময় জনতারা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন আহাবয়ক খাইরুল ইসলাম কে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। সে উপজেলা উবাহাটা গ্রামের মীর হোসেন সরদারের ছেলে। গত শুক্ররার দুপুরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। স্থানীয় একটি সুত্র জানায়, খাইরুল ইসলাম স্থানীয় উবাহাটা যুবলীগের কমিটি গঠন নিয়ে পুর্ব বিরোধ ধরে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
    এ ব্যাপারে চুনারুঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ কে এম আজমিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পুর্ব বিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে। মামলার তদন্তকারী এস আই আতিকুল আলম জানান, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তিনি তদন্তের স্বার্থে এ মুহুর্তে কিছু বলতে চাননি।