এসডজিি বাস্তবায়নে দক্ষণি এশয়িার দশেগুলোর সুযোগ রয়ছেে : প্রধানমন্ত্রী

    0
    230

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,১ফেব্রুয়ারী ম আহমদ:প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা বলছেনে, এসডজিি বাস্তবায়নরে জন্য আমি দক্ষণি এশয়িার র্পালামন্টেগুলোর মধ্যে রাজনতৈকি ইচ্ছাশক্তি গড়ে তোলার উপর জোর দতিে চাই।
    প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্ররে প্রধান প্রতষ্ঠিান হসিবেে এসডজিি বাস্তবায়নে র্পালামন্টেরে গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা পালনরে সুযোগ রয়ছেে উল্লখে করে বলনে, জাতীয় র্পযায়ে এসডজিি লক্ষ্যকে সমন্বতিভাবে এগয়িে নয়োর ক্ষত্রেে এবং এর র্কাযক্রম মনটির করার জন্য বাস্তবভত্তিকি পদক্ষপে নতিে হব।
    রববিার স্থানীয় একটি হোটলেে ’সাউথ এশয়িান স্পকিারস সামটিরে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিরি ভাষণে তনিি এ কথা বলনে।
    েশখ হাসনিা বলনে, ’আমি মনে করি ২০৩০ এজন্ডো হচ্ছে একটি সম্মলিতি পথ-পরক্রিমা। এর বাস্তবায়নে আর্ন্তজাতকি সম্প্রদায়কে এগয়িে আসতে হব।ে আমাদরে সরকারি এবং বসেরকার,ি দশেীয় এবং আর্ন্তজাতকি, সকল উৎস থকেে অধকি পরমিাণে সম্পদরে সরবরাহ প্রয়োজন। সুতরাং শুরু থকেইে বদৈশেকি উন্নয়ন সহায়তা বা ওডএি-এর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা হবে খুবই গুরুত্বর্পূণ উপাদান।

    তনিি বভিন্নি স্টোকহোল্ডার যমেন- নারী-পুরুষ, নাগরকি সমাজ, কম্যুনটিি এবং র্ধমীয় নতেৃবৃন্দ, যুবসমাজ ইত্যাদরি সঙ্গে অংশীদারত্বি, আলোচনা এবং সহযোগতিার মাধ্যমে এসডজিি বাস্তবায়নরে জন্য আমি দক্ষণি এশয়িার র্পালামন্টেগুলোর মধ্যে রাজনতৈকি ইচ্ছাশক্তি গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করনে।

    প্রধানমন্ত্রী এসডজিরি র্পূণ বাস্তবায়নরে জন্য বভিন্নি দশেরে স্পকিার এবং সংসদ সদস্যদরে প্রয়োজনীয় বাজটে অনুমোদনরেও উদাত্ত আহ্বান জানান।দুই দনিব্যাপী সম্মলেনরে রববিার ছলি শষে দনি। সম্মলেনরে যৌথ আযোজক ইন্টার র্পালামন্টোরি ইউনয়িন (আইপইিউ) এবং বাংলাদশে জাতীয় সংসদ। সহযোগতিায় ক্যাম্পইেন ফর টোব্যাকো-ফ্রি কডিস।

    আইপইিউ সভাপতি সাবরে হোসনে চৌধুরীর সভাপতত্বিে ভারতরে লোকসভার স্পকিার সুমত্রিা মহাজন, বাংলাদশে জাতীয় সংসদরে স্পকিার এবং কমনওয়লেথ র্পালামন্টোরী এসোসয়িশেন (সপিএি) চয়োরর্পাসন ড. শরিীন শারমনি চৌধুরী, শ্রীলংকার র্পালামন্টেরে ডপেুটি স্পকিার থলিাঙ্গা সুমাথপিলা, আফগানস্তিানরে ওলসেি জগিরার স্পকিার আব্দুর রউফ ইব্রাহমি, ভূটানরে জাতীয় সংসদ সংগুর স্পকিার জগিমে জাংপো, মালদ্বীপরে মজলসিরে স্পকিার আব্দুল্লাহ মাসহে মোহামদে।আইপইিউ সভাপতি সাবরে হোসনে চৌধুরী অনুষ্ঠানে সম্মলেনরে ঢাকা ঘোষণা পড়ে শোনান।

    প্রধানমন্ত্রী বলনে, র্বতমানে তামাকরে ব্যবহার মহামারী আকারে দখো দয়িছে।ে দক্ষণি এশয়িার দশেগুলো যমেন- বাংলাদশে, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নপোল, পাকস্তিান, ময়িানমার এবং শ্রীলঙ্কায় তামাক-গ্রহণকারীর মোট সংখ্যা প্রায় ৩৮৩ মলিয়িন। এটা বশ্বিরে মোট ১ দশমকি ১ বলিয়িন তামাকগ্রহণকারীর সংখ্যার ৩৪ দশমকি ৮ শতাংশ র্অথাৎ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।

    তনিি বলনে, এসব দশেে তামাকজনতি র্আথকি এবং স্বাস্থ্যগত ক্ষতরি পরমিাণ দনি দনি বাড়ছ।ে শুধু ভারত এবং বাংলাদশেে তামাক গ্রহণজনতি কারণে প্রতবিছর কমপক্ষে ১ দশমকি ১ মলিয়িন মানুষ মারা যায়।

    প্রধানমন্ত্রী বলনে, আমার সরকার জনস্বাস্থ্যকে র্সবােচ্চ অগ্রাধকিার দয়িছে।ে তামাক নয়িন্ত্রণ সংক্রান্ত কনভনেশন ‘এফসটিসি’ি বাস্তবায়নরে অংশ হসিবেে আমরা ২০১৩ সালে ধূমপান এবং তামাক জাতীয় পণ্য ব্যবহার (নয়িন্ত্রণ) আইন সংশোধন করছেি এবং ২০১৫ সালে সংশ্লষ্টি বধিি পাশ করছে।ি
    তনিি বলনে, ২০১৩ সালরে তামাক জাতীয় পণ্য ব্যবহার (নয়িন্ত্রণ) আইন এবং ২০১৫ সালরে বধিি অনুসরণ করে আগামী র্মাচ থকেে আমরা তামাকজাত পণ্যরে মোড়কে ছবি সম্বলতি সর্তকর্বাতা সংযোজন করতে যাচ্ছ।ি আমাদরে প্রতবিশেি ভারত, নপোল এবং শ্রীলঙ্কায় এটা ইতোমধ্যে চালু করা হয়ছে।প্রধানমন্ত্রী বলনে, জনস্বাস্থ্য রক্ষা এবং তামাক নয়িন্ত্রণ র্কমকাণ্ডকে উৎসাহ দতিে আমরা ২০১৪-১৫ র্অথবছর থকেে তামাকরে উপর ১ শতাংশ হারে সারর্চাজ আরোপ করছে।ি বাংলাদশেে এটাই এ ধরণরে প্রথম পদক্ষপে।

    শখে হাসনিা বলনে, স্বাস্থ্য ও পরবিার পরকিল্পনা মন্ত্রণালয় দুটি গুরুত্বর্পূণ নীতমিালা প্রণয়ন করছ।ে এগুলো হচ্ছ-ে তামাক চাষ নয়িন্ত্রণ নীতি প্রণয়ন। এর উদ্দশ্যে হচ্ছ-ে তামাক চাষ প্রসাররে ব্যাপকতা হ্রাস এবং খাদ্য নরিাপত্তার হুমকি মোকাবলিা। অন্যটি হচ্ছে তামাকরে চাহদিা এবং সরবরাহ হ্রাসরে জন্য একটি ব্যাপকভত্তিকি জাতীয় তামাক নয়িন্ত্রণ নীতি প্রণয়ন।

    প্রধানমন্ত্রী বলনে, যদওি আমরা তামাক নয়িন্ত্রণে উল্লখেযোগ্য অগ্রগতি র্অজন করছে,ি কন্তিু আমরা এ নয়িে আত্মতুষ্টতিে ভুগছি না। এফসটিসিি বাস্তবায়ন এবং বাংলাদশেে তামাকরে ব্যবহার উল্লখেযোগ্যভাবে হ্রাসরে জন্য আমাদরে আরও অনকে কছিু করতে হব।ে ২০৪০ সালরে মধ্যে বাংলাদশে থকেে তামাকরে ব্যবহার সর্ম্পূণভাবে নর্মিূল করতে চাই।

    অনুষ্ঠানে আইপইিউ সভাপতি সাবরে হোসনে চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীকে ক্রস্টে উপহার দনে। বাসস।