আওয়ামীলীগে অবৈধ পদবী ব্যবহার করায় ২২ নেতার বিষ্ময় প্রকাশ

    0
    216

    আমারসিলেট টুয়েন্টিফোর ডটকম,মেঃ জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের কোন অনুমোদিত কমিটি না থাকার পরেও উপজেলা যুবলীগের সম্মেলনে, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদক পদ ব্যবহার করে অথিতি হওয়ায় বিষ্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সদ্য বিলুপ্ত উপজেলা আওয়ামীলীগের ২২ নেতা।

    বিবৃতিতে নের্তৃবৃন্দ বলেন বিগত ২১শে ডিসেম্বর ২০১৪ইং তারিখে জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন হলেও অদ্যা বদি সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ কর্তৃক কোন কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয় নি। উপজেলা আওয়ামীলীগের লিখিত অনুমোদিত কমিটির কোন সংবাদ মাধ্যম বা সভা সমিতির মাধ্যমে এখনও প্রকাশিত হয় নি। আমাদের জানামতে জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি/ সম্পাদক সম্মেলনের প্রস্তাবনা অনুযায়ী কয়েকটি প্যানেল থেকে একটি খসড়া কমিটি তৈরি করছেন। যাহা পূর্ণাঙ্গ করার প্রক্রিয়া চলছে। গঠনতান্ত্রিকভাবে অনুমোদিত কমিটি না থাকার পরেও ব্যক্তিগত হীনস্বার্থে আওয়ামীলীগের সভাপতি/সম্পাদক পরিচয় দিয়ে প্রচারনা চালানো অত্যন্ত দুঃখজনক ।

    এটা এক ধরনের সাংগঠনিক প্রতারনা ও বিশ্বাস ভঙ্গের সামিল বলে মনে করি। যুবলীগের সম্মেলনে অবৈধ্য পদ পদবী ব্যবহার করে গ্রহনযোগ্য একটি সম্মেলনকে বিতর্কিত ও প্রশ্নের সম্মূর্খীন করা হয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং জেলা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করে, সাংগঠিনক শৃঙ্গলা ফিরিয়ে আনার আহব্বান জানাচ্ছি।

    বিবৃতিদাতা উপজেলা আওয়ামীলীগের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির নেতৃবৃন্দ হচ্ছেন  এম.এ. লতিফ, আলহাজ্ব শফিকুল আহমদ ভুঁইয়া, হারুন রশিদ সাবেক চেয়ারম্যান, আব্দুল হাশিম সাবেক চেয়ারম্যান, মোছা: হােেজরা বারী, হাজী শমছু মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাফিজ, জালাল হোসেন কদ্দুছ কামালী, হাজী নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক  সাব্বির আহমদ, এডভোকেট শুকুর আলী, এডভোকেট আব্দুল ওয়াদুদ, আলহাজ্ব মাহবুবুল হক শেরিন, ফিরোজ আলী মেম্বার, গোলাব আলী মেম্বার, তাজ উদ্দিন আহমদ, আবুল কাশেম, মনোহর আলী কামাল, আছকন আলী মেম্বার, মো আব্দুল গফুর, মতিউর রহমান, জয়দ্বীপ সূত্র ধর বীরেন্দ্র।প্রেস বিজ্ঞপ্তি।